লালমনিরহাটে মাটির নিচে মিললো পরিত্যক্ত গ্রেনেড
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় জমির সেচের ড্রেন খোঁড়ার সময় মাটির নিচ থেকে পরিত্যক্ত একটি গ্রেনেড উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার(২০ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার কমলাবাড়ী ইউনিয়নের বড় কমলাবাড়ী পশ্চিমপাড়া এলাকার ডা. আব্দুল আজিজের বাড়ির পাশের খেত থেকে গ্রেনেডটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৭৫ বছর বয়সি ডা. আব্দুল আজিজ তার নিজের জমিতে সেচের জন্য একটি ড্রেন তৈরি করছিলেন। ড্রেন খোঁড়ার সময় হঠাৎ তার চোখে পড়ে মাটির নিচে থাকা একটি ধাতব বস্তু। কাছে গিয়ে বস্তুটি দেখে গ্রেনেড বলে সন্দেহ হলে তিনি সেটি বাড়িতে এনে পরিবার ও স্থানীয়দের দেখান। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ আরও বাড়লে স্থানীয়দের মাধ্যমে আদিতমারী থানায় খবর দেওয়া হয়। দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গ্রেনেডটি উদ্ধার করে নিরাপদে থানায় নিয়ে যায়। ডা. আব্দুল আজিজ বলেন, জমির ড্রেন তৈরি করতে গিয়ে পরিত্যক্ত একটি গ্রেনেড ভেসে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশকে এবং আশপাশের মানুষকে জানানো হয়। বিপজ্জনক জিনিস যে-কোনো সময় বিস্ফোরক হতে পারে, এই ভয়ে ছিলাম। আদিতমারি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী বিষ
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় জমির সেচের ড্রেন খোঁড়ার সময় মাটির নিচ থেকে পরিত্যক্ত একটি গ্রেনেড উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার(২০ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার কমলাবাড়ী ইউনিয়নের বড় কমলাবাড়ী পশ্চিমপাড়া এলাকার ডা. আব্দুল আজিজের বাড়ির পাশের খেত থেকে গ্রেনেডটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৭৫ বছর বয়সি ডা. আব্দুল আজিজ তার নিজের জমিতে সেচের জন্য একটি ড্রেন তৈরি করছিলেন। ড্রেন খোঁড়ার সময় হঠাৎ তার চোখে পড়ে মাটির নিচে থাকা একটি ধাতব বস্তু। কাছে গিয়ে বস্তুটি দেখে গ্রেনেড বলে সন্দেহ হলে তিনি সেটি বাড়িতে এনে পরিবার ও স্থানীয়দের দেখান।
বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ আরও বাড়লে স্থানীয়দের মাধ্যমে আদিতমারী থানায় খবর দেওয়া হয়। দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গ্রেনেডটি উদ্ধার করে নিরাপদে থানায় নিয়ে যায়।
ডা. আব্দুল আজিজ বলেন, জমির ড্রেন তৈরি করতে গিয়ে পরিত্যক্ত একটি গ্রেনেড ভেসে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশকে এবং আশপাশের মানুষকে জানানো হয়। বিপজ্জনক জিনিস যে-কোনো সময় বিস্ফোরক হতে পারে, এই ভয়ে ছিলাম।
আদিতমারি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, এটি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অনেক পুরোনো একটি হ্যান্ড গ্রেনেড। আমরা গ্রেনেডটি অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে উদ্ধার করে নিরাপদে থানায় সংরক্ষণ করেছি। বিধি মোতাবেক ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী সময়ে এটি নিষ্ক্রিয় করা হবে।
মহসীন ইসলাম শাওন/কেএইচকে/জেআইএম
What's Your Reaction?