লিটন এবারও চান কঠিন পরিস্থিতি, তবে চোখ সিরিজ জয়েই
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে তিনি বলেছিলেন, সিরিজ যেন হয় চ্যালেঞ্জিং। আমাদের ক্রিকেটাররা যেন কঠিন পরিস্থিতিতে পড়ে। তাতে করে যাতে বড় আসরের জন্য সত্যিকার প্রস্তুতিটা হয়। এবার কম শক্তির আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে কী চান লিটন দাস? আগামীকাল ২৭ নভেম্বর চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ। আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সে প্রশ্নের মুখোমুখি ঠিক প্রায় আগের সুরেই কথা বললেন লিটন। তার প্রত্যাশা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মত আয়ারল্যান্ডের সাথে সিরিজেও যেন দল কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতেনি দল, আইরিশদের বিপক্ষে জয় চান লিটন। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এ সিরিজেও আমি ঠিক আগের মতই চাই। আমি এটাই চাই যেন প্লেয়াররা টাফ সিচুয়েশনে পড়ুক। কিন্তু টাফ সিচুয়েশনে পড়লেও লাস্ট সিরিজে আমরা যা দেখতে পারিনি, এবার চেষ্টা করব যেন ওখান থেকে বেরিয়ে এসে ম্যাচগুলো জিততে পারি। মানে কঠিন পরিস্থিতিতে থেকে বের হয়ে যেন ম্যাচগুলো উইন করতে পারে।’ ইতিহাস জানাচ্ছে, টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আইরিশদের সাথে সবশেষ ম্য
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে তিনি বলেছিলেন, সিরিজ যেন হয় চ্যালেঞ্জিং। আমাদের ক্রিকেটাররা যেন কঠিন পরিস্থিতিতে পড়ে। তাতে করে যাতে বড় আসরের জন্য সত্যিকার প্রস্তুতিটা হয়। এবার কম শক্তির আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে কী চান লিটন দাস?
আগামীকাল ২৭ নভেম্বর চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ। আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সে প্রশ্নের মুখোমুখি ঠিক প্রায় আগের সুরেই কথা বললেন লিটন।
তার প্রত্যাশা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মত আয়ারল্যান্ডের সাথে সিরিজেও যেন দল কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতেনি দল, আইরিশদের বিপক্ষে জয় চান লিটন।
বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এ সিরিজেও আমি ঠিক আগের মতই চাই। আমি এটাই চাই যেন প্লেয়াররা টাফ সিচুয়েশনে পড়ুক। কিন্তু টাফ সিচুয়েশনে পড়লেও লাস্ট সিরিজে আমরা যা দেখতে পারিনি, এবার চেষ্টা করব যেন ওখান থেকে বেরিয়ে এসে ম্যাচগুলো জিততে পারি। মানে কঠিন পরিস্থিতিতে থেকে বের হয়ে যেন ম্যাচগুলো উইন করতে পারে।’
ইতিহাস জানাচ্ছে, টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আইরিশদের সাথে সবশেষ ম্যাচটি হেরেছিল টাইগাররা। সেটা ছিল ২০০৩ সালের মার্চ মাসে। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে প্রথম দুই খেলায় বাংলাদেশ যথাক্রমে ২২ ও ৭৭ রানে জিতলেও শেষ ম্যাচ হেরে গিয়েছিল ৭ উইকেটে।
এবার সিরিজ খেলার আগে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৮ ম্যাচের ৫টিতেই জিতে আছে বাংলাদেশ। আয়ারল্যান্ড জিতেছে দুটিতে। একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।
শুধু টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে বেশি ম্যাচ জেতার কারণেই যে টিম বাংলাদেশ আত্মবিশ্বাসী, তা নয়। এবারের টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে আইরিশদের ২ টেস্টেও চরমভাবে নাকাল করেছে বাংলাদেশ।
এখন কি মনে হচ্ছে, টি-টোয়েন্টি সিরিজেও আইরিশদের অমনভাবে নাকাল করা সম্ভব? লিটন বলেন, ‘হ্যাঁ, কেন নয়? টি-টোয়েন্টি সিরিজেও আইরিশদের অমনভাবে নাকাল করা সম্ভব।’
লিটনের প্রত্যাশা, ‘আমাদের যে টিম আছে, আমরা যেটা আছি, যদি আমাদের দিনে শতভাগ ক্রিকেট খেলতে পারি, অবশ্যই দাপুটে জয় পাওয়া সম্ভব। কিন্তু একইসঙ্গে সব দলকেই সম্মান করতে হবে। যেদিন যে ভালো ক্রিকেট খেলবে, তাদেরই পক্ষে খেলা যাবে। আমরা চেষ্টা করব আমাদের সেরা ক্রিকেটটা খেলার।’
এআরবি/এমএমআর
What's Your Reaction?