লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ৩৪৫ বাংলাদেশি
লিবিয়ায় থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরেছেন ৩৪৫ বাংলাদেশি। তাদের বেশিরভাগই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনা ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন। এ সময় অনেকেই বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বুরাক এয়ারের দুটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে, লিবিয়া সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সহযোগিতায় এই প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তাদের মধ্যে অনেকেই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনা ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন। অনেকেই বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রত্যাবাসীতদের অভিজ্ঞতা ভাগ করার আহ্বান জানান
লিবিয়ায় থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরেছেন ৩৪৫ বাংলাদেশি। তাদের বেশিরভাগই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনা ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন। এ সময় অনেকেই বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বুরাক এয়ারের দুটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে, লিবিয়া সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সহযোগিতায় এই প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তাদের মধ্যে অনেকেই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনা ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন। অনেকেই বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রত্যাবাসীতদের অভিজ্ঞতা ভাগ করার আহ্বান জানান। এছাড়া, আইওএম প্রত্যেককে পথ খরচ, কিছু খাদ্য ও প্রাথমিক চিকিৎসা সরবরাহ করেছে।
লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক থাকা বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং আইওএম যৌথভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
জেপিআই/এমআরএম/এএসএম
What's Your Reaction?