শকুনেরা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে খামচে ধরার চেষ্টা করছে : সারজিস
শকুনেরা আবারও স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে খামচে ধরার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদীর ওপর গুলির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেছেন, ৫৪ বছরেও শকুনদের হাত থেকে মুক্ত হতে দিতে চায় না। জুলাইয়ে রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করেছিলাম। শকুনেরা আবারও স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বকে খামচে ধরার চেষ্টা করছে।
তিনি আরও বলেন, আবু সাইদের বুকে গুলি চালিয়ে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে তা পারেনি। তেমনিভাবে হাদির ওপর হামলা করে আমাদের স্পিরিটকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তবে এ দেশের লাখো হাদি বেঁচে থাকতে তা হতে দেওয়া হবে না।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদ এবং হামলাকারীদের শাস্তির দাবিতে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অ
শকুনেরা আবারও স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে খামচে ধরার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদীর ওপর গুলির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেছেন, ৫৪ বছরেও শকুনদের হাত থেকে মুক্ত হতে দিতে চায় না। জুলাইয়ে রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করেছিলাম। শকুনেরা আবারও স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বকে খামচে ধরার চেষ্টা করছে।
তিনি আরও বলেন, আবু সাইদের বুকে গুলি চালিয়ে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে তা পারেনি। তেমনিভাবে হাদির ওপর হামলা করে আমাদের স্পিরিটকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তবে এ দেশের লাখো হাদি বেঁচে থাকতে তা হতে দেওয়া হবে না।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদ এবং হামলাকারীদের শাস্তির দাবিতে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
এদিকে, হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের মধ্যে গুলির ঘটনায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক, বর্ডার দিয়ে মানুষ পাচারকারী চক্রের দুজন এবং এ ঘটনায় অভিযুক্ত ফয়সালের স্ত্রী, শ্যালক ও অপর এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেলে করে আসা দুই আততায়ীর একজন চলন্ত রিকশায় থাকা ওসমান হাদির মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখান থেকে পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সোমবার দুপুরে তাকে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।