শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৯০ লাখ টাকার সিগারেট জব্দ

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৮০০ কার্টন বিদেশি মন্ড সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিমানবন্দরের লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড কর্নারের পাশ থেকে ছয়টি লাগেজে থাকা মোট ৮০০ কার্টন বিদেশি মন্ড ব্র্যান্ডের সিগারেট জব্দ করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। তবে এর কোনো মালিক পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, জব্দ করা সিগারেট থেকে সম্ভাব্য রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ প্রায় ৯০ লাখ টাকা। সিগারেটগুলো অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করানো হয়েছিল। চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী ইব্রাহিম খলিল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা জানান, বেলা প্রায় ১১টার দিকে অ্যারাইভাল হল এলাকায় নজরদারির সময় সন্দেহজনকভাবে ফেলে রাখা লাগেজগুলো শনাক্ত করা হয়। পরে তল্লাশি চালিয়ে সেখানে বিপুল পরিমাণ সিগারেট পাওয়া যায়। লাগেজগুলোর কোনো দাবিদার বা মালিক শনাক্ত না হওয়ায় এসব মালামাল পরিত্যক্ত ঘোষণা করে জব্দ করা হয়। কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, বিদেশি সিগারেট দুভাবে আমদানি করার সুযোগ আছে; সাধারণ আমদানি ও বন্ডেড ওয়্যার হাউসের মাধ্যমে। সাধারণ আমদানির মাধ্যমে সিগারেট আনতে হলে উচ্চ শুল্

শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৯০ লাখ টাকার সিগারেট জব্দ
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৮০০ কার্টন বিদেশি মন্ড সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিমানবন্দরের লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড কর্নারের পাশ থেকে ছয়টি লাগেজে থাকা মোট ৮০০ কার্টন বিদেশি মন্ড ব্র্যান্ডের সিগারেট জব্দ করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। তবে এর কোনো মালিক পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, জব্দ করা সিগারেট থেকে সম্ভাব্য রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ প্রায় ৯০ লাখ টাকা। সিগারেটগুলো অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করানো হয়েছিল। চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী ইব্রাহিম খলিল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা জানান, বেলা প্রায় ১১টার দিকে অ্যারাইভাল হল এলাকায় নজরদারির সময় সন্দেহজনকভাবে ফেলে রাখা লাগেজগুলো শনাক্ত করা হয়। পরে তল্লাশি চালিয়ে সেখানে বিপুল পরিমাণ সিগারেট পাওয়া যায়। লাগেজগুলোর কোনো দাবিদার বা মালিক শনাক্ত না হওয়ায় এসব মালামাল পরিত্যক্ত ঘোষণা করে জব্দ করা হয়। কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, বিদেশি সিগারেট দুভাবে আমদানি করার সুযোগ আছে; সাধারণ আমদানি ও বন্ডেড ওয়্যার হাউসের মাধ্যমে। সাধারণ আমদানির মাধ্যমে সিগারেট আনতে হলে উচ্চ শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়। শুল্কমুক্ত সুবিধায় নির্দিষ্ট পরিমাণে বন্ডেড ওয়্যার হাউসের মাধ্যমে আমদানি করা যায়। বৈধভাবে সিগারেট আমদানিতে ৬০২ শতাংশ শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু এই শুল্ক-কর পরিশোধ করে বন্দর দিয়ে সিগারেট আমদানির নজির নেই। তবে বন্ডেড ওয়্যার হাউসগুলো শুল্কমুক্ত সুবিধায় সামান্য পরিমাণে সিগারেট আমদানি করছে। বিমানবন্দরে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অবৈধভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ইজি ও মন্ড ব্র্যান্ডের মতো সিগারেট আনার প্রবণতা বেড়েছে। চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী ইব্রাহিম খলিল বলেন, জব্দ করা সিগারেট থেকে সম্ভাব্য রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ প্রায় ৯০ লাখ টাকা। উদ্ধার করা সিগারেট অবৈধভাবে দেশে প্রবেশের উদ্দেশ্যে আনা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের শনাক্তে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow