শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধে প্রতিশ্রুতি আমিনুল হকের

বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক ও ঢাকা-১৬ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী আমিনুল হক বলেছেন, আগামীর বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে বিএনপি রাজনীতিতে ‘গুণগত পরিবর্তন’ শুরু করেছে।  তিনি বলেন, আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের শিক্ষা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে ইতোমধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারা শুরু করেছেন। আমরা চাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো স্বাধীনভাবে চলুক, সেখানে যেন কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ না থাকে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পল্লবীর ইসলামিয়া হাইস্কুলে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। অতীতের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে আমিনুল হক বলেন, গত ১৭ বছরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতারা স্কুলের যে কোনো অনুষ্ঠানে এসে মঞ্চের চেয়ার দখল করে বসে থাকতেন। প্রধান শিক্ষক পর্যন্ত অনেক সময় বসার সুযোগ পেতেন না। আমরা সেই রাজনীতি আর করতে চাই না। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আমরা সর্বোচ্চ সম্মান দিচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও দেব। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধে প্রতিশ্রুতি আমিনুল হকের

বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক ও ঢাকা-১৬ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী আমিনুল হক বলেছেন, আগামীর বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে বিএনপি রাজনীতিতে ‘গুণগত পরিবর্তন’ শুরু করেছে। 

তিনি বলেন, আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের শিক্ষা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে ইতোমধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারা শুরু করেছেন। আমরা চাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো স্বাধীনভাবে চলুক, সেখানে যেন কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ না থাকে।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পল্লবীর ইসলামিয়া হাইস্কুলে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

অতীতের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে আমিনুল হক বলেন, গত ১৭ বছরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতারা স্কুলের যে কোনো অনুষ্ঠানে এসে মঞ্চের চেয়ার দখল করে বসে থাকতেন। প্রধান শিক্ষক পর্যন্ত অনেক সময় বসার সুযোগ পেতেন না। আমরা সেই রাজনীতি আর করতে চাই না। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আমরা সর্বোচ্চ সম্মান দিচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও দেব।

তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মর্যাদা আরও বাড়ানো হবে।

তারেক রহমানের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে আমিনুল হক বলেন, আগামীর শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে আরও গুণগত পরিবর্তন আসছে। শিক্ষক-শিক্ষিকারা যেন গর্ব ও উৎসাহ নিয়ে এই পেশায় থাকতে পারেন—এটাই আমাদের লক্ষ্য।

গত ১৫ বছরে জনগণ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন দাবি করে তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে জনগণ যেন নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন—আমরা সেটিই চাই। সকালে ঘুম থেকে উঠে, ফ্রেশ হয়ে, নাস্তা খেয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন এবং আপনার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন।

শিক্ষার সুযোগ সবার জন্য নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি। অর্থের অভাবে কোনো সন্তান যাতে শিক্ষার মান থেকে বঞ্চিত না হয়—আমরা সে বিষয়ে নজর রাখছি বলেন আমিনুল হক।

বিএনপি নির্বাচিত হলে এলাকার সার্বিক উন্নয়ন এবং নাগরিক সমস্যাগুলোর সমাধান করা হবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারলে এলাকার সব সমস্যার সমাধান হবে বলেন তিনি।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow