শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া সামগ্রী দিল ইবির কলা অনুষদ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের পাঁচ বিভাগের শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করেছে অনুষদ কর্তৃপক্ষ। বুধবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গগন হরকরা গ্যালারিতে কুষ্টিয়া জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা তানভীর হোসেনের সহযোগিতায় সামগ্রী বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম। এছাড়া আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল হোসেন, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলামসহ অন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। অধ্যাপক ড. মমতাজ হোসেন বলেন, “আমরা অনুষদের প্রতিটি বিভাগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করেছি। আমরা চাই কলা অনুষদ অন্যান্য অনুষদের তুলনায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করুক। এর আগেও আমরা অনুষদের জন্য বিভিন্ন কাজ করেছি।” অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “সঙ্গীত আমাদের মনের খোরাক যোগায়, আর খেলাধুলা মন ও দেহের পুষ্টি জোগায়। খেলোয়াড়দের সঠিকভাবে লালন–পালন করা প্রয়োজ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের পাঁচ বিভাগের শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করেছে অনুষদ কর্তৃপক্ষ। বুধবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গগন হরকরা গ্যালারিতে কুষ্টিয়া জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা তানভীর হোসেনের সহযোগিতায় সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম। এছাড়া আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল হোসেন, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলামসহ অন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক ড. মমতাজ হোসেন বলেন, “আমরা অনুষদের প্রতিটি বিভাগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করেছি। আমরা চাই কলা অনুষদ অন্যান্য অনুষদের তুলনায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করুক। এর আগেও আমরা অনুষদের জন্য বিভিন্ন কাজ করেছি।”
অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “সঙ্গীত আমাদের মনের খোরাক যোগায়, আর খেলাধুলা মন ও দেহের পুষ্টি জোগায়। খেলোয়াড়দের সঠিকভাবে লালন–পালন করা প্রয়োজন, যাতে তারা তাদের প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে পারে। এই সরঞ্জাম শিক্ষার্থীদের জন্য প্রেরণার উৎস; এর যথার্থ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সমাজ ও দেশকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে হলে সব ক্ষেত্রেই দক্ষ মানুষের প্রয়োজন। এই শিক্ষার্থীরা সংস্কৃতিক্ষেত্রে উজ্জ্বল অবদান রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।”
What's Your Reaction?