শীতে হজম ঠিক রাখবে এই সবজি

শীতের মৌসুম শুরু হলেই বাজারে দেখা মেলে নানা ধরনের সবুজ সবজির। এদের মধ্যে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে শিম বা সবুজ শিম। এই শিম খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই প্রোটিন ও ফাইবারে ভরপুর। একটি পরিপূর্ণ হেলথি ডায়েটে শিম অন্তর্ভুক্ত করা মানে পেটের হজম ঠিক রাখা এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখার সুযোগ। ফাইবারের কারণে এটি অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে। শিমের প্রোটিন শরীরের কোষ ও পেশি গঠনে সহায়ক, বিশেষ করে যারা মাংস কম খান বা ভেজিটেরিয়ান খাদ্য গ্রহণ করেন তাদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। শিমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এর কম গ্লাইসেমিক সূচক রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে রক্তের সুগারের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও, শিমের নিয়মিত ব্যবহার ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে শিমে আছে ভিটামিন এ, সি এবং কেলসিয়াম। ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য, আর ভিটামিন সি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কেলসিয়াম হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শিমে আরও আছে আয়রন, যা রক্তশূন্যতা

শীতে হজম ঠিক রাখবে এই সবজি

শীতের মৌসুম শুরু হলেই বাজারে দেখা মেলে নানা ধরনের সবুজ সবজির। এদের মধ্যে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে শিম বা সবুজ শিম।

এই শিম খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই প্রোটিন ও ফাইবারে ভরপুর। একটি পরিপূর্ণ হেলথি ডায়েটে শিম অন্তর্ভুক্ত করা মানে পেটের হজম ঠিক রাখা এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখার সুযোগ।

ফাইবারের কারণে এটি অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে। শিমের প্রোটিন শরীরের কোষ ও পেশি গঠনে সহায়ক, বিশেষ করে যারা মাংস কম খান বা ভেজিটেরিয়ান খাদ্য গ্রহণ করেন তাদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ।

শিমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এর কম গ্লাইসেমিক সূচক রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে রক্তের সুগারের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও, শিমের নিয়মিত ব্যবহার ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক।

পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে শিমে আছে ভিটামিন এ, সি এবং কেলসিয়াম। ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য, আর ভিটামিন সি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কেলসিয়াম হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শিমে আরও আছে আয়রন, যা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

শিমকে নানা রকমভাবে রান্না করা যায়। ভাপা, ভাজা বা সেদ্ধ সবভাবে এর পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ণ থাকে। তাই দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করলে স্বাস্থ্যকর খাবারের স্বাদও বৃদ্ধি পায়।

সূত্র: ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউট্রিশন, ইন্ডিয়া

এএমপি/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow