শেরপুরে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার

বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের আলেয়া খাতুন (৩৪) নামের এক গৃহবধূর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার করেছে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর ) সকাল ১১টার আশগ্রাম এলাকায় থেকে নিহতের স্বামীর শয়নঘর থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ বিষয়ে শেরপুর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। মৃত গৃহবধূ আলেয়া খাতুন ভবানীপুর ইউনিয়নের আশগ্রামের আমিনুর ইসলামের স্ত্রী। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আলেয়া দীর্ঘদিন পেটের তীব্র ব্যথায় ভুগছিলেন। বিভিন্ন চিকিৎসা করেও সুস্থ্য না হওয়ায় কয়েক দফা আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছিলো। গত ৭-৮ দিন ধরে তার পেটের ব্যথা আরও বেড়ে যায়। সোমবার সকালে স্বামী আমিনুর ইসলাম বাড়ির পাশের স্কুল মাঠে ধান শুকাতে যান। আমিনুলের বোন নাজমা খাতুন ভাইয়ের বাড়িতে এসে ভাবি আলেয়াকে ডাকাডাকি করলেও কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ধাক্কা দিয়ে খুলে যায়। তখন নাজমা দেখতে পায় গলায় লাইলনের রশি পেঁচানো অবস্থায় আলেয়া খাতুন ঝুলছিল। তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে তাকে নিচে নামালেও ততক্ষণে তার মৃত্যু হয়। মৃত আলেয়ার ভাই রাজু আহম্মেদ বলেন, আমার বোন পেটের

শেরপুরে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার

বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের আলেয়া খাতুন (৩৪) নামের এক গৃহবধূর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার করেছে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর ) সকাল ১১টার আশগ্রাম এলাকায় থেকে নিহতের স্বামীর শয়নঘর থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এ বিষয়ে শেরপুর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। মৃত গৃহবধূ আলেয়া খাতুন ভবানীপুর ইউনিয়নের আশগ্রামের আমিনুর ইসলামের স্ত্রী। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আলেয়া দীর্ঘদিন পেটের তীব্র ব্যথায় ভুগছিলেন। বিভিন্ন চিকিৎসা করেও সুস্থ্য না হওয়ায় কয়েক দফা আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছিলো।

গত ৭-৮ দিন ধরে তার পেটের ব্যথা আরও বেড়ে যায়। সোমবার সকালে স্বামী আমিনুর ইসলাম বাড়ির পাশের স্কুল মাঠে ধান শুকাতে যান। আমিনুলের বোন নাজমা খাতুন ভাইয়ের বাড়িতে এসে ভাবি আলেয়াকে ডাকাডাকি করলেও কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ধাক্কা দিয়ে খুলে যায়। তখন নাজমা দেখতে পায় গলায় লাইলনের রশি পেঁচানো অবস্থায় আলেয়া খাতুন ঝুলছিল। তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে তাকে নিচে নামালেও ততক্ষণে তার মৃত্যু হয়।

মৃত আলেয়ার ভাই রাজু আহম্মেদ বলেন, আমার বোন পেটের অসহ্য ব্যথা সহ্য করতে না পেরে অভিমানে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। এ বিষয়ে শেরপুর থানার পুলিম পরিদর্শক (তদন্ত) জয়নুল আবেদীন বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারে নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow