সম্পদ যাচাই হলে ২০০৮ সালে শেখ হাসিনার মনোনয়ন বাতিল হতো
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন বলেছেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দাখিল করা সম্পদ বিবরণী যাচাই করা হলে তার মনোনয়ন বাতিল হতো। তিনি নির্বাচন করতে পারতেন না। প্রধানমন্ত্রীও হতে পারতেন না। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে হবিগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় আয়োজিত গণশুনানি শেষে তিনি এসব কথা বলেন। ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন বলেন, আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থীদের সম্পদ বিবরণী যাচাইয়ে সাংবাদিকদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা নিজেরা খারাপ লোককে নির্বাচিত করি। চাঁদাবাজকে ভোট দিই। এর ফল পুরো জাতিকে ভোগ করতে হয়। আমাদের প্রতিষ্ঠান বহু আগেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানকে এখন রক্ষা করতে হবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা সম্পদের হিসাব দিতে বাধ্য থাকলেও রাজনৈতিক নেতারা প্রায়ই আংশিক হিসাব জমা দেন। বাকি অংশ গোপন রাখেন। এ ধরনের তথ্য গোপন করার প্রবণতা রোধে সচেতনতা ও কঠোর নজরদারির ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনের সভাপতিত্বে গণশুনানিতে বিশেষ অতিথি ছিলেন দুদক কমিশনার (তদন্ত)
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন বলেছেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দাখিল করা সম্পদ বিবরণী যাচাই করা হলে তার মনোনয়ন বাতিল হতো। তিনি নির্বাচন করতে পারতেন না। প্রধানমন্ত্রীও হতে পারতেন না।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে হবিগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় আয়োজিত গণশুনানি শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন বলেন, আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থীদের সম্পদ বিবরণী যাচাইয়ে সাংবাদিকদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা নিজেরা খারাপ লোককে নির্বাচিত করি। চাঁদাবাজকে ভোট দিই। এর ফল পুরো জাতিকে ভোগ করতে হয়। আমাদের প্রতিষ্ঠান বহু আগেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানকে এখন রক্ষা করতে হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা সম্পদের হিসাব দিতে বাধ্য থাকলেও রাজনৈতিক নেতারা প্রায়ই আংশিক হিসাব জমা দেন। বাকি অংশ গোপন রাখেন। এ ধরনের তথ্য গোপন করার প্রবণতা রোধে সচেতনতা ও কঠোর নজরদারির ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনের সভাপতিত্বে গণশুনানিতে বিশেষ অতিথি ছিলেন দুদক কমিশনার (তদন্ত) মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী, দুদক সচিব মোহাম্মদ খালেদ রহীম। এতে পুলিশ সুপার এএনএম সাজেদুর রহমানসহ জেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন দফরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দ এখলাছুর রহমান খোকন/এনএইচআর/এমএস
What's Your Reaction?