সরকারি প্রেসে ব্যালট ছাপানোর দাবি বিএনপির

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদে নির্বাচনের সব ব্যালট পেপার সরকারি প্রেসে ছাপানোর দাবি জানিয়েছে বিএনপি। পাশাপাশি গণভোট ও জাতীয় নির্বাচনের কোনো ব্যালট যেন বেসরকারি প্রেসে না ছাপানো হয় সেই দাবিও তুলেছে দলটি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বৈঠকে বসে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ব্যালট ছাপানোর প্রতিষ্ঠান নিয়ে কথা বলে বিএনপি। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ব্যালট পেপার ছাপানোর আপত্তি জানিয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও নির্বাচন কমিশন বিষয়ক কমিটির প্রধান নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের যে ব্যালট পেপার ছাপা হয় এটা নরমালি সরকারি প্রিন্টিং প্রেসে ছাপা হয়। এবার আমরা শুনতে পাচ্ছি, এর বাইরেও বেসরকারি প্রেসে ছাপানোর চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। আমরা এটা নিয়ে আলোচন করছি যে, আমরা কোনো প্রাইভেট প্রেসে ব্যালট ছাপানোর পক্ষে নয়। কোনো প্রাইভেট প্রেসে ব্যালট না ছাপিয়ে যেন সরকারি প্রেসে ছাপানো হয়।’ সব ভোটারের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘এবার ভোটে দুটো ব্যালট থাকবে—একটি

সরকারি প্রেসে ব্যালট ছাপানোর দাবি বিএনপির

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদে নির্বাচনের সব ব্যালট পেপার সরকারি প্রেসে ছাপানোর দাবি জানিয়েছে বিএনপি। পাশাপাশি গণভোট ও জাতীয় নির্বাচনের কোনো ব্যালট যেন বেসরকারি প্রেসে না ছাপানো হয় সেই দাবিও তুলেছে দলটি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বৈঠকে বসে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ব্যালট ছাপানোর প্রতিষ্ঠান নিয়ে কথা বলে বিএনপি।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ব্যালট পেপার ছাপানোর আপত্তি জানিয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও নির্বাচন কমিশন বিষয়ক কমিটির প্রধান নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের যে ব্যালট পেপার ছাপা হয় এটা নরমালি সরকারি প্রিন্টিং প্রেসে ছাপা হয়। এবার আমরা শুনতে পাচ্ছি, এর বাইরেও বেসরকারি প্রেসে ছাপানোর চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। আমরা এটা নিয়ে আলোচন করছি যে, আমরা কোনো প্রাইভেট প্রেসে ব্যালট ছাপানোর পক্ষে নয়। কোনো প্রাইভেট প্রেসে ব্যালট না ছাপিয়ে যেন সরকারি প্রেসে ছাপানো হয়।’

সব ভোটারের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘এবার ভোটে দুটো ব্যালট থাকবে—একটি গণভোট, অন্যটি জাতীয়। দুইটা ব্যালটে ভোট দেওয়ায় আরও বেশি সময় লাগবে। বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি, সবাই যেন ভোট দিতে পারে। কেউ যেন ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়। ভোট দেওয়ার সময় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। সেটি সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত করা যায়। বুথের সংখ্যাও বাড়ানো যেতে পারে।’

এমওএস/এমএমকে/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow