হঠাৎ করেই ‘সান্ডা’ নামের একটি প্রাণী নিয়ে হইচই শুরু হয়ে গেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এ নিয়ে নেটিজেনরা নানারকম মন্তব্য করছেন। কেউ কেউ ভিডিও ও ছবিসহ পোস্ট করছেন। তারই কিছু নমুনা তুলে ধরা হলো জাগো নিউজের পাঠকদের জন্য।
নাইমুল রাফিন লিখেছেন, ‘মাসটা কিন্তু মে মাস এখনই উপযুক্ত সময় সান্ডা ধরার।’
কীরে ভাই নামের একটি পেজে লেখা হয়েছে, ‘সান্ডাটা আসলে কী ভাই? এইডির কাহিনিডা কি কেউ বল ভাই।’
মেরাজকাউজিন পেজে লেখা হয়েছে, ‘কী যে একটা শুরু হইল দেশে এই সান্ডা নিয়ে। নিজেও বুঝতেছি না। হঠাৎ কী কারণে এটা নিয়ে এত হইচই সৃষ্টি হলো! কেউ বলতেছে, সৌদি আরবের কফিলের ছোট ছেলের জন্য সান্ডা নিয়ে যাচ্ছি। আবার কেউ বাংলাদেশ থেকে গুঁইসাপ ধরে সৌদি আরব রপ্তানি করবে ভাবতেছে। কেউ আবার সৌদি আরব থেকে সরাসরি সান্ডা আমদানি করে বাংলাদেশে নিয়ে আসতেছে। হঠাৎ এই সান্ডা নিয়ে এত হইচই কেন। যদি আপনারা কেউ জানেন কমেন্টে জানাতে পারেন।’
রিফাত রহমান লিখেছেন, ‘কফিল আর কফিলের মেয়ের সান্ডা খাইতে মন চাইলে কি গুঁইসাপ খাওয়াই দিবে?’
নূর জাহান লিখেছেন, ‘দেখতে গুঁইসাপের মতো হলেও সৌদি আরবের প্রিয় খাবার সান্ডা। আমার তো বিরিয়ানি খাওয়া শেষ হয়ে গেলো। নেন আপনাদের জন্য সান্ডার রেসিপি নিয়ে আসলাম।’
সাকিব মাহমুদ লিখেছেন, ‘অ্যাওয়ারনেস না ছড়াইলে আমি শিওর যে, কয়দিন পর কোনো এক রেস্টুরেন্ট গুঁইসাপের মাংস সান্ডা কইয়া বেচা শুরু করবে। আর প্রথম কাস্টমার হবে অশিক্ষিত ফুড রিভিউয়াররা।’
আরমান জুয়েল লিখেছেন, ‘যারা আজকে সারাদিন সান্ডা খুঁজতে খুঁজতে মরিয়া কিন্তু সান্ডা চিনতেছেন না। আপনাদের জন্য দিলাম এই ভিডিও। এটি সৌদিদের অনেক পছন্দের একটি খাবার। দামও ভালো বলা যায়। এটি মরুভূমির প্রাণী। দেখতে বাংলাদেশের গুঁইসাপের মতো দেখালেও এটির জাত ভিন্নতা রয়েছে। এটি হালাল খাবার এবং মুখরোচক বলেই জানা যায়। যারা খেতে ইচ্ছুক অবশ্যই সৌদি গেলে ব্যবস্থা হবে।’
এসইউ/জিকেএস