সিরাজগঞ্জে আম গাছে পরী সদৃশ প্রাণী, মুহূর্তে ক্যামেরাবন্দী!

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড়পাঙ্গাসী ইউনিয়নের ছয়পাড়া গ্রামের মাসুদ কবির নামে এক ব্যক্তি দাবি করেছেন, তিনি আমগাছের ডালে পরী সদৃশ্য এক রহস্যময় প্রাণী দেখেছেন। গত রবিবার (২৩ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে এই দৃশ্য দেখা যায় বলে তিনি জানান।সোমবার রাত ৯টার দিকে মাসুদ কবির তাঁর ফেসবুকে ছবিগুলো পোস্ট করে লেখেন, "আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে নিজ চোখে অলৌকিক পরীর দেখা মিললো।" মুহূর্তেই তাঁর এই পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে।মঙ্গলবার সকালে মাসুদ কবির জানান, রাতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় তালুকদারবাড়ী নামে পরিচিত একটি পরিত্যক্ত বাড়ির পাশে থাকা আমগাছের ওপর হঠাৎ অস্বাভাবিক আলোর ঝলক দেখতে পান তিনি। দৃষ্টি তুলে তাকাতেই দেখেন গাছের মগডালে পাখাওয়ালা পরী সদৃশ্য এক প্রাণী দাঁড়িয়ে আছে।তিনি আরও বলেন, এই দৃশ্য দেখে তিনি হতভম্ব হয়ে যান। তবে দ্রুতই মোবাইল ফোনে তিনটি ছবি তোলেন। কিছুক্ষণ পর সাহস করে আরও কাছে এগোতেই রহস্যময় প্রাণীটি অদৃশ্য হয়ে যায় বলে জানান তিনি।এ সময় তাঁর সাথে থাকা বড়পাঙ্গাসী গ্রামের নাজির সরদারের ছেলে নাইম ইসলাম বলেন, "আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম। আলোর উৎস দেখেছি এবং মোবাইলে

সিরাজগঞ্জে আম গাছে পরী সদৃশ প্রাণী, মুহূর্তে ক্যামেরাবন্দী!

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড়পাঙ্গাসী ইউনিয়নের ছয়পাড়া গ্রামের মাসুদ কবির নামে এক ব্যক্তি দাবি করেছেন, তিনি আমগাছের ডালে পরী সদৃশ্য এক রহস্যময় প্রাণী দেখেছেন। গত রবিবার (২৩ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে এই দৃশ্য দেখা যায় বলে তিনি জানান।

সোমবার রাত ৯টার দিকে মাসুদ কবির তাঁর ফেসবুকে ছবিগুলো পোস্ট করে লেখেন, "আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে নিজ চোখে অলৌকিক পরীর দেখা মিললো।" মুহূর্তেই তাঁর এই পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে।

মঙ্গলবার সকালে মাসুদ কবির জানান, রাতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় তালুকদারবাড়ী নামে পরিচিত একটি পরিত্যক্ত বাড়ির পাশে থাকা আমগাছের ওপর হঠাৎ অস্বাভাবিক আলোর ঝলক দেখতে পান তিনি। দৃষ্টি তুলে তাকাতেই দেখেন গাছের মগডালে পাখাওয়ালা পরী সদৃশ্য এক প্রাণী দাঁড়িয়ে আছে।

তিনি আরও বলেন, এই দৃশ্য দেখে তিনি হতভম্ব হয়ে যান। তবে দ্রুতই মোবাইল ফোনে তিনটি ছবি তোলেন। কিছুক্ষণ পর সাহস করে আরও কাছে এগোতেই রহস্যময় প্রাণীটি অদৃশ্য হয়ে যায় বলে জানান তিনি।

এ সময় তাঁর সাথে থাকা বড়পাঙ্গাসী গ্রামের নাজির সরদারের ছেলে নাইম ইসলাম বলেন, "আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম। আলোর উৎস দেখেছি এবং মোবাইলে তোলা ছবিও দেখেছি, যদিও নিজ চোখে পরী সদৃশ্য প্রাণীটিকে দেখতে পাইনি।"

হঠাৎ করে রহস্যময় প্রাণীর দেখা পাওয়ার ঘটনা এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই ঘটনাটিকে অলৌকিক হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ বিষয়টির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খুঁজছেন। স্থানীয়দের মধ্যে কৌতূহল এখন তুঙ্গে, তাহলে কি উল্লাপাড়ায় সত্যিই দেখা মিলল পরী সদৃশ্য কোনো প্রাণীর? নাকি আলো-ছায়ার খেলায় সৃষ্টি হয়েছে এমন রহস্যময় দৃশ্য?

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow