স্ত্রী বাসায় ফিরে দেখেন ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছেন স্বামী
রাজধানীর রামপুরা থানাধীন এলাকায় হাবিব মিজি (২৫) নামের এক যুবক ফ্যানের সঙ্গে রশি পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। তার স্বজনের দাবি, স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার (১৯ নভেম্বর) বিকেলে পশ্চিম রামপুরা এলাকায় ওমর আলী লেলের একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত হাবিবের মামা ইয়াসিন প্রধান জানান, হাবিব বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ হয়ে বাসায় ছিলেন। তিনি এসির কাজ করতেন। স্বামী-স্ত্রী কলহের জেরে নিজের রুমে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে তিনি ফাঁস দেন। পরে বিষয়টি টের পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ইয়াসিন আরও জানান, হাবিবের স্ত্রী কুলসুম আক্তার পোশাক কারখানায় কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো বুধবার সকালে তিনি ডিউটিতে যান। বিকেলে বাসায় ফিরে দরজা বন্ধ পেলে ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখেন হাবিব ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছেন। এরপর প
রাজধানীর রামপুরা থানাধীন এলাকায় হাবিব মিজি (২৫) নামের এক যুবক ফ্যানের সঙ্গে রশি পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। তার স্বজনের দাবি, স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বিকেলে পশ্চিম রামপুরা এলাকায় ওমর আলী লেলের একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত হাবিবের মামা ইয়াসিন প্রধান জানান, হাবিব বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ হয়ে বাসায় ছিলেন। তিনি এসির কাজ করতেন। স্বামী-স্ত্রী কলহের জেরে নিজের রুমে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে তিনি ফাঁস দেন। পরে বিষয়টি টের পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইয়াসিন আরও জানান, হাবিবের স্ত্রী কুলসুম আক্তার পোশাক কারখানায় কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো বুধবার সকালে তিনি ডিউটিতে যান। বিকেলে বাসায় ফিরে দরজা বন্ধ পেলে ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখেন হাবিব ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছেন। এরপর পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ অচেতন অবস্থায় হাবিবকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাবিব চাঁদপুরের মতলব উত্তর থানার মোহনপুর গ্রামের বাদশা মিজির সন্তান। বর্তমানে রামপুরার ওমর আলী লেনের একটি বাসায় স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
কাজী আল-আমিন/এমকেআর/এএসএম
What's Your Reaction?