স্ত্রীর-পরকীয়ার বলি বরগুনা বামনার আব্দুল জলিল

বরগুনার বামনায় পরকীয়ার জেরে মো. আবদুল জলিল (৪৫) নামে এক প্রবাসীকে গলা টিপে হত্যার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তার স্ত্রী নাজমা বেগম (৩৫) ও পরকীয়া প্রেমিক আল আমিনকে (৩০) আটক করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৫) দুপুরে উপজেলার রামনা ইউনিয়নের ঘোপখালি গ্রামের নিজ বাড়িতে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিক জলিলকে গলা টিপে হত্যা করেছে বলে জানা গেছে। তিনি মৃত আরসেদ আলীর ছেলে। জলিলের সংসারে ৫ সন্তান রয়েছে। স্থানীয় ও থানা সূত্রে জানা যায়, জলিল ১৫ দিন আগে প্রবাস থেকে বাড়িতে আসেন। একই এলাকার মো:আবু খতিবের ছেলে আল আমিন গৃহকর্মী হিসেবে ৫ বছর ধরে তার বাড়িতে কাজ করতেন। স্বামী প্রবাসে থাকার সুবাদে নাজমা ও আল আমিন পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনা জলিল জানতে পারলে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিক রোববার দুপুরে তাকে অচেতন করে গলা টিপে হত্যা করে। বিষয়টি স্থানীয়রা জানতে পেরে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্টের জন্য বামনা থানায় নিয়ে আসে। এ বিষয়ে বামনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ঘাতক নাজমা ও আল আমিন প্রাথমিক তদন্ত ও স্বীকারোক্তিতে হত্যার দায় স্বীকার করেছে। স

স্ত্রীর-পরকীয়ার বলি বরগুনা বামনার আব্দুল জলিল

বরগুনার বামনায় পরকীয়ার জেরে মো. আবদুল জলিল (৪৫) নামে এক প্রবাসীকে গলা টিপে হত্যার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তার স্ত্রী নাজমা বেগম (৩৫) ও পরকীয়া প্রেমিক আল আমিনকে (৩০) আটক করেছে পুলিশ।

রোববার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৫) দুপুরে উপজেলার রামনা ইউনিয়নের ঘোপখালি গ্রামের নিজ বাড়িতে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিক জলিলকে গলা টিপে হত্যা করেছে বলে জানা গেছে। তিনি মৃত আরসেদ আলীর ছেলে। জলিলের সংসারে ৫ সন্তান রয়েছে।

স্থানীয় ও থানা সূত্রে জানা যায়, জলিল ১৫ দিন আগে প্রবাস থেকে বাড়িতে আসেন। একই এলাকার মো:আবু খতিবের ছেলে আল আমিন গৃহকর্মী হিসেবে ৫ বছর ধরে তার বাড়িতে কাজ করতেন। স্বামী প্রবাসে থাকার সুবাদে নাজমা ও আল আমিন পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনা জলিল জানতে পারলে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিক রোববার দুপুরে তাকে অচেতন করে গলা টিপে হত্যা করে। বিষয়টি স্থানীয়রা জানতে পেরে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্টের জন্য বামনা থানায় নিয়ে আসে।

এ বিষয়ে বামনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ঘাতক নাজমা ও আল আমিন প্রাথমিক তদন্ত ও স্বীকারোক্তিতে হত্যার দায় স্বীকার করেছে। সোমবার ১৫ডিসেম্বর সকালে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow