স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরেরর ৩৩ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ 

দুর্নীতির মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তার স্ত্রী সিতারা আলমগীরের নামে থাকা ৩৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছে আদালত। এসব হিসাবে ৬ কোটি ২৮ লাখ ৪৪ হাজার ৫০১ টাকা এবং ১৮৮ মার্কিন ডলার রয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন এ তথ্য জানান।  এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।  আবেদনে বলা হয়, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর সিতারা আলমগীরের ব্যক্তিগত নামে পরিচালিত, আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক,  সিটি ব্যাংক পিএলসি, ডাচ বাংলা ব্যাংক পিএলসি, এক্সিম ব্যাংক পিএলসি, মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি, পদ্মা ব্যাংক পিএলসি, যমুনা ব্যংক পিএলসি,  মধুমতি ব্যাংক পিএলসি, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি' বিভিন্ন শাখায় ৩৩টি হিসাবে ২০০৯ সালের ১৯ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশি ৫১ কোটি ২৮ লাখ ৫১ হাজার ৪২২ টাকা এবং ৬১৮৮ মার্কিন ডলার জমা করা হয় এবং বাংলাদেশি ৪৪ কোটি ৯৫ লাখ ৯৪ হাজার

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরেরর ৩৩ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ 
দুর্নীতির মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তার স্ত্রী সিতারা আলমগীরের নামে থাকা ৩৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছে আদালত। এসব হিসাবে ৬ কোটি ২৮ লাখ ৪৪ হাজার ৫০১ টাকা এবং ১৮৮ মার্কিন ডলার রয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন এ তথ্য জানান।  এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।  আবেদনে বলা হয়, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর সিতারা আলমগীরের ব্যক্তিগত নামে পরিচালিত, আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক,  সিটি ব্যাংক পিএলসি, ডাচ বাংলা ব্যাংক পিএলসি, এক্সিম ব্যাংক পিএলসি, মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি, পদ্মা ব্যাংক পিএলসি, যমুনা ব্যংক পিএলসি,  মধুমতি ব্যাংক পিএলসি, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি' বিভিন্ন শাখায় ৩৩টি হিসাবে ২০০৯ সালের ১৯ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশি ৫১ কোটি ২৮ লাখ ৫১ হাজার ৪২২ টাকা এবং ৬১৮৮ মার্কিন ডলার জমা করা হয় এবং বাংলাদেশি ৪৪ কোটি ৯৫ লাখ ৯৪ হাজার ৪২৩ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করা হয়। ওই ৩৩টি হিসাবে জমা-উত্তোলন শেষে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত স্থিতি বাংলাদেশি ৬ কোটি ২৮ লাখ ৪৪ হাজার ৫০১ টাকা এবং মার্কিন ডলার ১৮৮ পাওয়া যায়। এসব হিসাবসমূহের তথ্যাদি পর্যালোচনায় হিসাব খোলার সময় থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত লেনদেনসমূহ অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে জানা যায়, আসামিরা তাদের নামীয় ব্যাংক হিসাবসমূহে রক্ষিত অর্থ উত্তোলন করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। তা ছাড়া, ব্যাংক হিসাবসমূহ ব্যবহার করে তারা অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ পাচার করার সম্ভাবনা রয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে এসব ব্যাংক হিসাবসমূহ অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow