স্যুটকেসে মিলল আস্ট্রিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারের মরদেহ
অস্ট্রিয়ার জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপা। সোশ্যাল মিডিয়ায় যার হাসি আর রঙিন জীবনধারা মুগ্ধ করত হাজারো অনুসারীকে। কয়েক দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন অস্ট্রিয়ার এই আলোচিত এই ইনফ্লুয়েন্সার। কিন্তু যখন তাকে পাওয়া গেল সেটা যে কোনো সিনেমার গল্পকে হার মানাবে। জানা যায়, সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ। এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন। অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভি সূত্রে জানা যায়, শ্বাসরোধে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন। স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মে
অস্ট্রিয়ার জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপা। সোশ্যাল মিডিয়ায় যার হাসি আর রঙিন জীবনধারা মুগ্ধ করত হাজারো অনুসারীকে। কয়েক দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন অস্ট্রিয়ার এই আলোচিত এই ইনফ্লুয়েন্সার। কিন্তু যখন তাকে পাওয়া গেল সেটা যে কোনো সিনেমার গল্পকে হার মানাবে।
জানা যায়, সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন।
অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভি সূত্রে জানা যায়, শ্বাসরোধে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন। স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মেসেজ পাঠান, যেখানে সিঁড়ির ঘরে কেউ আছে বলে তার সন্দেহ হয়।
এ সময় পিপারের প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ঘটনার সময় তারা বাড়িতে ঝগড়ার শব্দ শুনেছিলেন এবং পিপারের সাবেক প্রেমিককে ওই ভবনে দেখতে পেয়েছিলেন।
What's Your Reaction?