হবিগঞ্জ হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে রোগীর মৃত্যু কেন্দ্র করে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন করেছেন নার্সরা। এ ঘটনায় জরুরি বিভাগ ছাড়া সব ওয়ার্ডে নার্সদের সেবা বন্ধ রয়েছে। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে মারধরের প্রতিবাদ ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেন নার্সরা। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নুরপুর গ্রামের শাহ আলম (৩৫) নামে এক শ্বাসকষ্টের রোগী মঙ্গলবার ভোরে সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনরা। পরে ওয়ার্ডে রোগীটি মারা যায়। এ সময় রোগীর স্বজনরা চিকিৎসার অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে দাবি করে ওযার্ডে কর্তব্যরত নার্স আত্মীয় নাহারকে মারধর করে। এ ঘটনার প্রতিবাদে সকাল থেকে নার্সরা কর্মবিরতি পালন করেন। এ সময় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন অপারেশন বিভাগের ইনচার্জ সিনিয়র নার্স সালমা আক্তার, জরুরি বিভাগের ইনচার্জ ওয়াসিম মিয়া ও সিনিয়র নার্স মুনমুন আক্তার প্রমুখ। নার্সরা দাবি করেন, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ও দোষীদের শাস্তির আওতায় আনা না পর্যন্ত তাদের কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে।
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে রোগীর মৃত্যু কেন্দ্র করে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন করেছেন নার্সরা। এ ঘটনায় জরুরি বিভাগ ছাড়া সব ওয়ার্ডে নার্সদের সেবা বন্ধ রয়েছে।
এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে মারধরের প্রতিবাদ ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেন নার্সরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নুরপুর গ্রামের শাহ আলম (৩৫) নামে এক শ্বাসকষ্টের রোগী মঙ্গলবার ভোরে সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনরা। পরে ওয়ার্ডে রোগীটি মারা যায়।
এ সময় রোগীর স্বজনরা চিকিৎসার অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে দাবি করে ওযার্ডে কর্তব্যরত নার্স আত্মীয় নাহারকে মারধর করে। এ ঘটনার প্রতিবাদে সকাল থেকে নার্সরা কর্মবিরতি পালন করেন।
এ সময় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন অপারেশন বিভাগের ইনচার্জ সিনিয়র নার্স সালমা আক্তার, জরুরি বিভাগের ইনচার্জ ওয়াসিম মিয়া ও সিনিয়র নার্স মুনমুন আক্তার প্রমুখ।
নার্সরা দাবি করেন, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ও দোষীদের শাস্তির আওতায় আনা না পর্যন্ত তাদের কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে।
What's Your Reaction?