হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

নেত্রকোনার মদনে হাওর থেকে দিদারুল ইসলাম নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৩ নভেম্বর) সকালে উপজেলার ফেকনি গ্রামের সামনের হাওর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।  দিদারুল ইসলাম (২৫) উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের শ্রীধরপুর গ্রামের রহিছ মিয়ার ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে বাড়িতে বসবাস করছিলেন।  পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দিদারুল ইসলামের ৫ বোন ও ২ ভাই রয়েছে। ভাইদের মধ্যে দিদারুল বড়। বছর চারেক আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে করে সংসার করছিলেন। হঠাৎ মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। গত ৫ মাস ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে বাড়িতেই বসাবাস করছিল। শনিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে বাড়ি ফেরেনি। সকালে ফেকনি গ্রামের হাওরে স্থানীয়রা তার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।  নিহতের চাচাতো ভাই মোবারক হোসেন জানান, দিদারুল দীর্ঘদিন আগে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছে। গত ৫ মাস ধরে উল্টাপাল্টা আচরণ বেশি করছিল। বেশিরভাগ সময় বাড়িতেই থাকত। কিন্তু শনিবার বিকেলে কোথায় চলে যায় কেউ বলতে পারেনি। সকালে খবর পেয়ে থানায় এসে তার মরদেহ পেয়েছি। তার সঙ্গে কারও কোনো

হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার মদনে হাওর থেকে দিদারুল ইসলাম নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৩ নভেম্বর) সকালে উপজেলার ফেকনি গ্রামের সামনের হাওর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।  দিদারুল ইসলাম (২৫) উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের শ্রীধরপুর গ্রামের রহিছ মিয়ার ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে বাড়িতে বসবাস করছিলেন।  পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দিদারুল ইসলামের ৫ বোন ও ২ ভাই রয়েছে। ভাইদের মধ্যে দিদারুল বড়। বছর চারেক আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে করে সংসার করছিলেন। হঠাৎ মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। গত ৫ মাস ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে বাড়িতেই বসাবাস করছিল। শনিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে বাড়ি ফেরেনি। সকালে ফেকনি গ্রামের হাওরে স্থানীয়রা তার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।  নিহতের চাচাতো ভাই মোবারক হোসেন জানান, দিদারুল দীর্ঘদিন আগে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছে। গত ৫ মাস ধরে উল্টাপাল্টা আচরণ বেশি করছিল। বেশিরভাগ সময় বাড়িতেই থাকত। কিন্তু শনিবার বিকেলে কোথায় চলে যায় কেউ বলতে পারেনি। সকালে খবর পেয়ে থানায় এসে তার মরদেহ পেয়েছি। তার সঙ্গে কারও কোনো শত্রুতা ছিল না।  মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামসুল আলম শাহ্ বলেন, খবর পেয়ে হাওর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। পরিবারের লোকজন জানিয়েছে ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। তাদের মতামত অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow