হারার পর ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে অদ্ভুত অজুহাত ভারতেরর
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ভারতের ৫১ রানের হারের পর সবচেয়ে বড় বিতর্ক ঘিরে রইল একটি সিদ্ধান্ত—অক্ষর প্যাটেলকে তিন নম্বরে পাঠানো। ম্যাচের পর সেই সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ভারতীয় টি–টোয়েন্টি অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও যেন নিশ্চিত যুক্তি দাঁড় করাতে পারেননি।
২১৪ রানের কঠিন লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ওভারেই শূন্য রানে আউট হন শুভমান গিল। ঠিক সেই সময় ক্রিজে যাওয়ার কথা ছিল ভারতীয় টি–টোয়েন্টির দুই সবচেয়ে ধারাবাহিক ব্যাটার—সূর্যকুমার বা তিলক ভর্মার। কিন্তু দল পাঠাল বাঁহাতি অলরাউন্ডার অক্ষর প্যাটেলকে।
তিলক ভর্মা ইতিপূর্বে বারবার তিন নম্বরে সফল, আবার ওপেনার অভিষেক শর্মাও তখন ক্রিজে বাঁহাতি ব্যাটার হিসেবে ছিলেন। সেই অবস্থায় আরও একজন বাঁহাতিকে প্রচার করা—যার স্বাভাবিক খেলাই আক্রমণাত্মক নয়—তা নিয়ে প্রশ্ন উঠাই স্বাভাবিক।
অক্ষর খেলেন ২১ বলে ২১, যখন রানের প্রয়োজন ছিল প্রতি ওভারে ১১–এর বেশি।
ম্যাচ শেষে সূর্যকুমারের ব্যাখ্যা—“গত ম্যাচেও অ্যাক্সার ভালো ব্যাট করেছিল। আমরা চেয়েছিলাম সে একই ছন্দে আজও খেলুক। কাজ হয়নি, কিন্তু ও মোটেও খারাপ ব্যাট করেনি।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ভারতের ৫১ রানের হারের পর সবচেয়ে বড় বিতর্ক ঘিরে রইল একটি সিদ্ধান্ত—অক্ষর প্যাটেলকে তিন নম্বরে পাঠানো। ম্যাচের পর সেই সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ভারতীয় টি–টোয়েন্টি অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও যেন নিশ্চিত যুক্তি দাঁড় করাতে পারেননি।
২১৪ রানের কঠিন লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ওভারেই শূন্য রানে আউট হন শুভমান গিল। ঠিক সেই সময় ক্রিজে যাওয়ার কথা ছিল ভারতীয় টি–টোয়েন্টির দুই সবচেয়ে ধারাবাহিক ব্যাটার—সূর্যকুমার বা তিলক ভর্মার। কিন্তু দল পাঠাল বাঁহাতি অলরাউন্ডার অক্ষর প্যাটেলকে।
তিলক ভর্মা ইতিপূর্বে বারবার তিন নম্বরে সফল, আবার ওপেনার অভিষেক শর্মাও তখন ক্রিজে বাঁহাতি ব্যাটার হিসেবে ছিলেন। সেই অবস্থায় আরও একজন বাঁহাতিকে প্রচার করা—যার স্বাভাবিক খেলাই আক্রমণাত্মক নয়—তা নিয়ে প্রশ্ন উঠাই স্বাভাবিক।
অক্ষর খেলেন ২১ বলে ২১, যখন রানের প্রয়োজন ছিল প্রতি ওভারে ১১–এর বেশি।
ম্যাচ শেষে সূর্যকুমারের ব্যাখ্যা—“গত ম্যাচেও অ্যাক্সার ভালো ব্যাট করেছিল। আমরা চেয়েছিলাম সে একই ছন্দে আজও খেলুক। কাজ হয়নি, কিন্তু ও মোটেও খারাপ ব্যাট করেনি।”
তবে তার কথায় স্পষ্ট যুক্তি ছিল না। সেই অস্পষ্টতা আরও বাড়ান দলের সহকারী কোচ রায়ান টেন ডুচাতে।
প্রেস কনফারেন্সে সহকারী কোচ টেন ডোয়েসাটে বলেন, “বিশ্বকাপের আগে কম্বিনেশন পরীক্ষা করছি। গত কয়েক মাসে অনেকবার ৩৫/৩ অবস্থায় পড়েছি। তাই ওপেনার ও পাওয়ার হিটারদের মাঝের লিঙ্ক কোথায় টেকসই হয়, সেটাই খুঁজছি।”
কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, ২১৪ রানের তাড়া করতে গিয়ে ‘অ্যাঙ্কর’ ব্যাটিং পরীক্ষার সময় নয়, বিশেষ করে যখন তার সামনে ছিলেন সূর্যকুমার ও তিলকের মতো প্রতিষ্ঠিত টি–টোয়েন্টি ব্যাটার।
ভারত পাওয়ারপ্লেতে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে। তিলক ভর্মার লড়াই করে তোলা ৩৪ বলে ৬২ রানের ইনিংসও দলকে টেনে তুলতে পারেনি। ১৯.১ ওভারে ১৬২ রানে গুটিয়ে যায় ভারত।
পাঁচ ম্যাচ সিরিজ এখন ১–১ সমতায়।
তৃতীয় টি–টোয়েন্টি ধর্মশালায় রোববার।