হাসপাতালে দালাল চক্রের ৯ সদস্য আটক, অতঃপর...

গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসন ও এনএসআইর যৌথ অভিযানে পাবনা মানসিক হাসপাতাল থেকে দালাল চক্রের ৯ সদস্যকে আটক করা হয়েছে।  রোববার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে রোগী ও স্বজনদের হয়রানি এবং অর্থ আদায়ের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়। পরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম ফুয়াদের নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত আটক ব্যক্তিদের প্রত্যেককে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন— নায়েব আলী (৪০), মোকাররম হোসেন (৫৪), বিল্লাল হোসেন (৪৩), আব্দুর রহিম মল্লিক (৫৪), মো. হেলাল (৩২), হাবিব মণ্ডল (৬৫), সুজন আলী (৪২), জহুরুল ইসলাম (২৬) এবং রবিউল ইসলাম (৪২)। সবাই সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা।  জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে দালালচক্র রোগী ও স্বজনদের বিভিন্নভাবে হয়রানি ও অর্থ আদায় করে আসছিল। এর ফলে প্রকৃত মানসিক রোগীরা সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল। হাসপাতালগুলোকে দালালমুক্ত রাখতে এ ধরনের অভিযান নিয়মিত চালানো হবে। এনএসআই কর্মকর্তা এবিএম লুৎফুল কবির জানান, আমরা নিয়মিত গোয়েন্দা তৎপরতা চালিয়ে সঠিক তথ্যের ভিত্তিত

হাসপাতালে দালাল চক্রের ৯ সদস্য আটক, অতঃপর...

গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসন ও এনএসআইর যৌথ অভিযানে পাবনা মানসিক হাসপাতাল থেকে দালাল চক্রের ৯ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। 

রোববার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে রোগী ও স্বজনদের হয়রানি এবং অর্থ আদায়ের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়।

পরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম ফুয়াদের নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত আটক ব্যক্তিদের প্রত্যেককে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন।

কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন— নায়েব আলী (৪০), মোকাররম হোসেন (৫৪), বিল্লাল হোসেন (৪৩), আব্দুর রহিম মল্লিক (৫৪), মো. হেলাল (৩২), হাবিব মণ্ডল (৬৫), সুজন আলী (৪২), জহুরুল ইসলাম (২৬) এবং রবিউল ইসলাম (৪২)। সবাই সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা। 

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে দালালচক্র রোগী ও স্বজনদের বিভিন্নভাবে হয়রানি ও অর্থ আদায় করে আসছিল। এর ফলে প্রকৃত মানসিক রোগীরা সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল। হাসপাতালগুলোকে দালালমুক্ত রাখতে এ ধরনের অভিযান নিয়মিত চালানো হবে।

এনএসআই কর্মকর্তা এবিএম লুৎফুল কবির জানান, আমরা নিয়মিত গোয়েন্দা তৎপরতা চালিয়ে সঠিক তথ্যের ভিত্তিতেই অভিযান পরিচালনা করি। একবার গ্রেপ্তার হলেই যে আমরা এদিকে নজর রাখি না, এটা ভাবা বোকামি।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow