হিমঘরে হাদির মরদেহ, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে ছাত্র-জনতার স্লোগান
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিম ঘরে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে জড়ো হয়ে স্লোগানে স্লোগানে ক্ষোভ প্রকাশ করছে ছাত্র-জনতা। পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারের দাবি জানাচ্ছেন তারা। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে ছাত্রজনতার এই অবস্থান দেখা যায়। এ সময় তারা ‘আমরা সবাই হাদি হবো, যুগে যুগে লড়ে যাবো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘তুমি কে আমি কে, হাদি হাদি’, ‘বিচার চাই বিচার চাই, হাদি হত্যার বিচার চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। গত ১২ ডিসেম্বর বেলা ২টা ২৪ মিনিটের দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হলে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ওসমান হাদি। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৫টা ৪৮ মিনিটে তার মরদেহ বহনকারী বিমান শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দর থেকে ওসমান হাদির মরদেহ রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। শুক্রবার রাতে সেখানেই কফিন রাখা হবে বলে জানা গেছে। জাতীয়
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিম ঘরে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে জড়ো হয়ে স্লোগানে স্লোগানে ক্ষোভ প্রকাশ করছে ছাত্র-জনতা। পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারের দাবি জানাচ্ছেন তারা।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে ছাত্রজনতার এই অবস্থান দেখা যায়। এ সময় তারা ‘আমরা সবাই হাদি হবো, যুগে যুগে লড়ে যাবো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘তুমি কে আমি কে, হাদি হাদি’, ‘বিচার চাই বিচার চাই, হাদি হত্যার বিচার চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
গত ১২ ডিসেম্বর বেলা ২টা ২৪ মিনিটের দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হলে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ওসমান হাদি।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৫টা ৪৮ মিনিটে তার মরদেহ বহনকারী বিমান শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দর থেকে ওসমান হাদির মরদেহ রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। শুক্রবার রাতে সেখানেই কফিন রাখা হবে বলে জানা গেছে।
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে উপস্থিত মো. হাবিব বলেন, আমরা আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই। এর বেশি কিছুই না। তিনি ভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়ে গেছেন বলেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সংস্কৃতি অতি দ্রুত বন্ধ করতে হবে।
সাইদ আহম্মদ/এমএন
What's Your Reaction?