হিমেল হাওয়ায় শীতে কাঁপছে দিনাজপুর

দিনাজপুরে তাপমাত্রা বাড়লেও কুয়াশার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় শীতের দাপট বেড়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা পর্যন্ত জেলায় সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। দিনাজপুরে ১৩.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। চলতি ডিসেম্বর মাসের ২০ দিনে দিনাজপুরে তাপমাত্রা ১০ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যেই ওঠানামা করছে। এতে করে দিনাজপুরের মানুষ এবার শীতের তীব্রতা অনুভব করতে পারেনি। তবে শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে হিমেল বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। এতে করে প্রচণ্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে ছিন্নমূল মানুষ। বন্ধের দিন হওয়ায় মানুষ বাড়ি থেকে কম বের হয়েছে। তবে এবার এখনো দিনাজপুরে খুব একটা শীতবস্ত্র বিতরণ করতে দেখা যায়নি। শহরে কাজের সন্ধানে আসা সহরাফ হোসেন বলেন, শীত বেড়েছে। এখনও কাজ পাইনি, হয়ত ফিরে যেতে হবে। নয়ন আলী বলেন, শীত, বর্ষা আর প্রচণ্ড গরমে কাজ থাকে না। তখন আমাদের মতো দিনমজুরদের খেয়ে না খেয়ে কষ্টের মধ্যে দিয়ে জীবনযাপন করতে হয়। আজ হঠাৎ করেই ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন বলেন, বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগে জল

হিমেল হাওয়ায় শীতে কাঁপছে দিনাজপুর

দিনাজপুরে তাপমাত্রা বাড়লেও কুয়াশার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় শীতের দাপট বেড়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা পর্যন্ত জেলায় সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। দিনাজপুরে ১৩.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।

চলতি ডিসেম্বর মাসের ২০ দিনে দিনাজপুরে তাপমাত্রা ১০ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যেই ওঠানামা করছে। এতে করে দিনাজপুরের মানুষ এবার শীতের তীব্রতা অনুভব করতে পারেনি। তবে শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে হিমেল বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। এতে করে প্রচণ্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে ছিন্নমূল মানুষ।

হিমেল হাওয়ায় শীতে কাঁপছে দিনাজপুর

বন্ধের দিন হওয়ায় মানুষ বাড়ি থেকে কম বের হয়েছে। তবে এবার এখনো দিনাজপুরে খুব একটা শীতবস্ত্র বিতরণ করতে দেখা যায়নি।

শহরে কাজের সন্ধানে আসা সহরাফ হোসেন বলেন, শীত বেড়েছে। এখনও কাজ পাইনি, হয়ত ফিরে যেতে হবে।

হিমেল হাওয়ায় শীতে কাঁপছে দিনাজপুর

নয়ন আলী বলেন, শীত, বর্ষা আর প্রচণ্ড গরমে কাজ থাকে না। তখন আমাদের মতো দিনমজুরদের খেয়ে না খেয়ে কষ্টের মধ্যে দিয়ে জীবনযাপন করতে হয়। আজ হঠাৎ করেই ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে।

দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন বলেন, বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগে জলীয় বাষ্প বা কুয়াশার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই এ সময় সূর্যের আলোর প্রখরতা বা দাপট অনেকটাই কম থাকবে। আগামী দু’তিন দিন তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসবে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত বা সামান্য কিছুটা হ্রাস-বৃদ্ধি হতে পারে। বৃষ্টির তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে ২৩ তারিখের পর রাতের তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিছু স্থানে শৈত্যপ্রবাহ বা শৈত্যপ্রবাহের মতো অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।

এমদাদুল হক মিলন/এফএ/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow