হেসেখেলে জিতলো অস্ট্রেলিয়া

দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের তোপের মুখে পড়ে ২৪১ রানের বেশি করতে পারেনি ইংল্যান্ড। মাইকেল নেসারের ফাইফারের পরও ইনিংস পরাজয় থেকে বাঁচে ইংলিশরা। তবে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় মাত্র ৬৫ রানের। মামুলি এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২ উইকেট হারিয়েই জয়ের বন্দরে পৌঁছে গেছে স্টিভেন স্মিথের দল। ফলে অ্যাশেজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্বাগতিকরা। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ২২ রান করে পার্থ টেস্টের নায়ক ট্রাভিস হেড বিদায় নেন গাস অ্যাটকিনসনের বলে বোল্ড হয়ে। দলের বোর্ডে তখন ৩৭ রান। আরও ৪ রান বোর্ডে যোগ হতেই মার্নাস লাবুশেনও সাজঘরে ফেরেন অ্যাটকিনসের শিকারে পরিণত হয়ে ৩ রান করে। তবে দুই উইকেটের পতন কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি জয়ে। ৯ বলে দ্রুতগতির ২৩ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক স্মিথ। ১৭ রান করে অপরাজিত ছিলেন জেক ওয়েদারাল্ড । এর আগে, চতুর্থ দিন বেন স্টোকস ও উইল জ্যাকসের ৯৬ রানের জুটি ভাঙেন পাঁচ উইকেট শিকার করা মাইকেল নেসের। ৪১ রান করে বিদায় নেন জ্যাকস। এই জুটিতেই শেষ হয়ে যায় সকল আশা-ভরসা। এরপর বাকি ৩ উইকেটও দ্রুত পড়ে যায়। ফিফটি করে আর রান বাড়াতে পারেননি স্টোকসও। নেসেরই ফেরান তাকে। অ্যাটকিনসনকে (৩)

হেসেখেলে জিতলো অস্ট্রেলিয়া

দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের তোপের মুখে পড়ে ২৪১ রানের বেশি করতে পারেনি ইংল্যান্ড। মাইকেল নেসারের ফাইফারের পরও ইনিংস পরাজয় থেকে বাঁচে ইংলিশরা। তবে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় মাত্র ৬৫ রানের।

মামুলি এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২ উইকেট হারিয়েই জয়ের বন্দরে পৌঁছে গেছে স্টিভেন স্মিথের দল। ফলে অ্যাশেজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্বাগতিকরা।

লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ২২ রান করে পার্থ টেস্টের নায়ক ট্রাভিস হেড বিদায় নেন গাস অ্যাটকিনসনের বলে বোল্ড হয়ে। দলের বোর্ডে তখন ৩৭ রান। আরও ৪ রান বোর্ডে যোগ হতেই মার্নাস লাবুশেনও সাজঘরে ফেরেন অ্যাটকিনসের শিকারে পরিণত হয়ে ৩ রান করে।

তবে দুই উইকেটের পতন কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি জয়ে। ৯ বলে দ্রুতগতির ২৩ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক স্মিথ। ১৭ রান করে অপরাজিত ছিলেন জেক ওয়েদারাল্ড ।

এর আগে, চতুর্থ দিন বেন স্টোকস ও উইল জ্যাকসের ৯৬ রানের জুটি ভাঙেন পাঁচ উইকেট শিকার করা মাইকেল নেসের। ৪১ রান করে বিদায় নেন জ্যাকস। এই জুটিতেই শেষ হয়ে যায় সকল আশা-ভরসা। এরপর বাকি ৩ উইকেটও দ্রুত পড়ে যায়। ফিফটি করে আর রান বাড়াতে পারেননি স্টোকসও। নেসেরই ফেরান তাকে।

অ্যাটকিনসনকে (৩) ফেরান ডগেট আর ব্রাইডন কার্স ৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন নেসেরের পঞ্চম শিকারে পরিণত হয়ে। ২৪১ রানে গুটিয়ে যাওয়া ইংলিশরা স্বাগতিকদের লক্ষ্য দেয় মাত্র ৬৫ রানের।

প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে জো রুটের প্রথম সেঞ্চুরিতে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪। সেটি টপকে পাঁচ ফিফটিতে ৫১১ রান করে প্রথম ইনিংসে অলআউট হয় স্মিথরা। বেশি আলোচিত ছিল স্টার্কের ৭৭ রানের ইনিংস আর ইংলিশদের পাঁচ ক্যাচ মিস। লিড দাঁড়ায় ১৭৭।

দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বোচ্চ ৮ উইকেট শিকার করেছেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ক।

আইএন

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow