৫ পেসার থাকার পরও সিমিং অলরাউন্ডারের খোঁজে নোয়াখালী

দলে আছেন স্বদেশি চার তরুণ দ্রুত গতির বোলার- হাসান মাহমুদ, রেজাউর রহমান রাজা, মুশফিক হাসান আর মেহেদি হাসান রানা। তাদের সাথে আরও আছেন পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার ইহসানউল্লাহও। সব মিলে পাঁচ-পাঁচজন পেসার। তারপরও নোয়াখালী এক্সপ্রেস আছে আরও একজন কোয়ালিটি পেসারের খোঁজে। যার হতে হবে অলরাউন্ডার। জাগো নিউজের সাথে একান্ত আলাপে নোয়াখালী হেড কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন তেমনটাই জানিয়েছেন। সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় খেলা। কোথায় স্পিনারের আধিক্য থাকবে, তা না স্কোয়াডে ছয়জন দ্রুতগতির বোলারের চিন্তা কেন? নোয়াখালী কোচ ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করলেন, খেলা শুরু হবে ডিসেম্বরের একদম শেষ ভাগে (২৬ ডিসেম্বর) সিলেটে। তারপর জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে খেলা গড়াবে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। আর জানুয়ারির মাঝামাঝি বিপিএল চলে আসবে রাজধানী ঢাকায়। এ সময়টা পুরো দেশেই শীত জেঁকে বসে। ঘন কুয়াশা আর তীব্র শিশির পড়ে। তাই সন্ধ্যার পর থেকে যত রাত গড়াবে, ততই কুয়াশায় ঢেকে যাবে চারপাশ। আর শিশিরে মাঠ ভিজে হবে চৌচির। খুব স্বাভাবিকভাবেই শিশিরভেজা বল স্পিনারদের গ্রিপ করতে সমস্যা হবে। রাতের ম্যাচে বিশেষ করে শেষ সেশনে স্পিনারদের কার্যকারিতা কমে যাবে।

৫ পেসার থাকার পরও সিমিং অলরাউন্ডারের খোঁজে নোয়াখালী

দলে আছেন স্বদেশি চার তরুণ দ্রুত গতির বোলার- হাসান মাহমুদ, রেজাউর রহমান রাজা, মুশফিক হাসান আর মেহেদি হাসান রানা। তাদের সাথে আরও আছেন পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার ইহসানউল্লাহও। সব মিলে পাঁচ-পাঁচজন পেসার। তারপরও নোয়াখালী এক্সপ্রেস আছে আরও একজন কোয়ালিটি পেসারের খোঁজে। যার হতে হবে অলরাউন্ডার।

জাগো নিউজের সাথে একান্ত আলাপে নোয়াখালী হেড কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন তেমনটাই জানিয়েছেন। সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় খেলা। কোথায় স্পিনারের আধিক্য থাকবে, তা না স্কোয়াডে ছয়জন দ্রুতগতির বোলারের চিন্তা কেন?

নোয়াখালী কোচ ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করলেন, খেলা শুরু হবে ডিসেম্বরের একদম শেষ ভাগে (২৬ ডিসেম্বর) সিলেটে। তারপর জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে খেলা গড়াবে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। আর জানুয়ারির মাঝামাঝি বিপিএল চলে আসবে রাজধানী ঢাকায়। এ সময়টা পুরো দেশেই শীত জেঁকে বসে। ঘন কুয়াশা আর তীব্র শিশির পড়ে। তাই সন্ধ্যার পর থেকে যত রাত গড়াবে, ততই কুয়াশায় ঢেকে যাবে চারপাশ। আর শিশিরে মাঠ ভিজে হবে চৌচির।

খুব স্বাভাবিকভাবেই শিশিরভেজা বল স্পিনারদের গ্রিপ করতে সমস্যা হবে। রাতের ম্যাচে বিশেষ করে শেষ সেশনে স্পিনারদের কার্যকারিতা কমে যাবে। সেই চিন্তায় প্রায় সব দলই সন্ধ্যার ম্যাচে বাড়তি স্পিনার কমিয়ে বাড়তি পেসার খেলানোর চেষ্টা করবে। সে কারণেই দলে থাকা ৫ ফাস্ট বোলারের সাথে আরও একজন কোয়ালিটি বিদেশি সিমিং অলরাউন্ডার চাইছেন সুজন।

নোয়াখালি কোচের ব্যাখ্যা, ‘পুরো বিপিএলে শিশির ও কুয়াশা কতটা প্রভাব ফেলবে জানি না। তবে রাতের ম্যাচগুলোয় শিশির একটা বড় ফ্যাক্টর হবে এবার, তা জোর দিয়েই বলতে পারি। আমার এক্সপেরিয়েন্স বলে রাতে সব মাঠেই প্রচুর শিশির পড়বে এবার। সেটা স্পিনারদের জন্য ততটা সুখের হবে না। শিশিরভেজা বল স্পিনারদের গ্রিপ করায় সমস্যা হয়। তাই দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে উইকেটে স্পিন করবে না তেমন। কিন্তু শিশিরভেজা মাঠে পেসারদের সমস্যা কম হয়। বরং পেসারদের বল স্কিড করে বেশি। খুব স্বাভাবিকভাবেই পেসারদের ওপর নির্ভরতা তখন বেড়ে যাবে। তাই রাতের ম্যাচে বাড়তি পেসার খেলানোর হিড়িক পড়ে যাবে এবার। বাড়তি পেসার খুব জরুরি হবে।’

সুজন যোগ করেন, ‘মাশাআল্লাহ আমাদের নোয়াখালীর ফাস্ট বোলিং খারাপ না। ইহসানউল্লাহ আছে। সাথে চার তরুণ দেশি ফাস্ট বোলার-হাসান মাহমুদ আছে, মুশফিক হাসান, রেজাউর রহমান রাজা আছে। সাথে তরুণ বাঁহাতি মেহেদি হাসান রানাও আছে। সব মিলে ৫টা জোরে বল করার বোলার আছে। আশা করি তারা ভালো করবে। ওদের সাথে আমি যদি বাইরে থেকে একটা সিমিং অলরাউন্ডার পাই ,তাহলে খুব ভালো হবে। আমি আমার উপলব্ধির কথা বলছি টিমকে।’

‘ফিন্যান্স যেহেতু উনারা করবেন, তারাই সেটা করবেন। কিন্তু আমি বলেছি একজন বাড়তি বিদেশি সিমিং অলরাউন্ডারের কথা। তাগিদ বলছি, হলে ভালো হয়। প্লেয়ার নেওয়ার ব্যাপার তাদের। আমি আমার তাগিদটা বলেছি। স্পিনিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নবি শেষ মুহূর্তে দলে এসেছেন। তার মতো অভিজ্ঞ ও অতি কার্যকর স্পিনিং অলরাউন্ডারের সাথে আরও ভালোমানের একজন বিদেশি পেস বোলার কাম মিডল লেট অর্ডার পেলে খুব ভালো হবে।’

এআরবি/এমএমআর

 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow