ইউআইইউতে ভূমিকম্পের ঝুঁকি এবং নিরসন বিষয়ক সেমিনার
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উদ্যোগে ‘বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি এবং নিরসন’ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটায় ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট)-জাপান ইনস্টিটিউট অফ ডিজাস্টার প্রিভেনশন অ্যান্ড আরবান সেফটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মেহেদী আহমেদ আনসারী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউ সেন্টার ফর স্মার্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটির (সিএসআইআরএস) পরিচালক ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মুজিবুর রহমান এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউআইইউর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. রোমানা আফরিন। সেমিনারে প্রধান অতিথি তার বক্তৃতায় প্রতিষ্ঠিত ভূতাত্ত্বিক ও ভূ-প্রযুক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে বাংলাদেশের বর্তমান ভূমিকম্প ঝুঁকির স্তর একই সঙ্গে ভবনগুলোর ভূমিকম্প প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করার প্রকৌশলী ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। এ ছাড়াও তিনি ডিটেইল্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসে
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উদ্যোগে ‘বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি এবং নিরসন’ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটায় ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট)-জাপান ইনস্টিটিউট অফ ডিজাস্টার প্রিভেনশন অ্যান্ড আরবান সেফটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মেহেদী আহমেদ আনসারী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউ সেন্টার ফর স্মার্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটির (সিএসআইআরএস) পরিচালক ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মুজিবুর রহমান এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউআইইউর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. রোমানা আফরিন।
সেমিনারে প্রধান অতিথি তার বক্তৃতায় প্রতিষ্ঠিত ভূতাত্ত্বিক ও ভূ-প্রযুক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে বাংলাদেশের বর্তমান ভূমিকম্প ঝুঁকির স্তর একই সঙ্গে ভবনগুলোর ভূমিকম্প প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করার প্রকৌশলী ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। এ ছাড়াও তিনি ডিটেইল্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসেসমেন্টে (ডিইএ) বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত মূল্যায়ন এবং দুর্বলতা শনাক্তের পদক্ষেপগুলো তুলে ধরেন। ভূমিকম্প চাপের সময় পুরোনো কাঠামোর কার্যক্ষমতা উন্নত ও সংস্কারের ওপর জোর দেন। সর্বশেষ তিনি কালার-কোডেড, আরএমজি, প্রাথমিক ভবন মূল্যায়ন পদ্ধতি উপস্থাপনের পাশাপাশি বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি এবং নিরসনের বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
সেমিনারটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভূমিকম্প মূল্যায়ন এবং পুরোনো ভবন শনাক্ত সম্পর্কে জানার পাশাপাশি ডিটেইল্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসেসমেন্টে (ডিইএ) পুনর্নির্মাণ এবং ব্যবহারিক মূল্যায়ন পদ্ধতিগুলো সংযুক্ত করার মাধ্যমে ভূমিকম্পের ঝুঁকি, নিরাপত্তা, সচেতনতা এবং নিরসনে শিক্ষার্থীদের দক্ষ হয়ে উঠতে সেমিনারটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ এবং সাংবাদিকসহ অন্য বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
What's Your Reaction?