ইহরাম বাঁধার পর ওমরাহ না করতে পারলে করণীয়

প্রশ্ন: ওমরাহর ইহরাম বাঁধার পর কোনো কারণে মক্কায় যেতে না পারলে বা ওমরাহ না করতে পারলে করণীয় কী? উত্তর: নফল ইবাদত শুরু করার পর পূর্ণ করা ওয়াজিব। নফল ওমরাহর ইহরাম বেঁধে ফেললেও তা পূর্ণ করা ওয়াজিব হয়ে যায়। কেউ যদি নফল ওমরাহর ইহরাম বাঁধার পর অসুস্থতা বা অন্য কোনো অসুবিধার কারণে মক্কায় যেতে না পারে বা ওমরাহ করতে না পারে, তাহলে তার করণীয় হলো, হালাল হওয়ার জন্য কারো মাধ্যমে হারাম এলাকায় একটি দম দেওয়া অর্থাৎ একটি ছাগল বা দুম্বা জবাই করা। হারাম এলাকায় তার পক্ষ থেকে পশু জবাই করা হলে সে হালাল হয়ে যাবে। মাথা মুণ্ডন করা বা চুল কাটা জরুরি নয়; চুল খাটো করা মুস্তাহাব। তার ওপর ওই ওমরাহর কাজা আদায় করা ওয়াজিব। পরবর্তীতে যখনই সুযোগ আসবে, ওই ওমরাহর কাজা আদায় করে নিতে হবে। ইসলামি পরিভাষায় ওমরাহ মানে ইহরাম বেঁধে কাবা তাওয়াফ করা ও সাফা ও মারওয়া সাঈ করা। হজের মতো ওমরাহর কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। বছরের যে কোনো সময় ওমরাহ করা যায়। ওমরাহ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ সুন্নত ও নফল ইবাদত। রাসুল (সা.) বলেছেন, একটি ওমরাহ পূর্ববর্তী ওমরাহ পর্যন্ত মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা আর মাবরুর হজের প্রতিদান হলো জান্নাত। (সহিহ বুখারী, সহিহ

ইহরাম বাঁধার পর ওমরাহ না করতে পারলে করণীয়

প্রশ্ন: ওমরাহর ইহরাম বাঁধার পর কোনো কারণে মক্কায় যেতে না পারলে বা ওমরাহ না করতে পারলে করণীয় কী?

উত্তর: নফল ইবাদত শুরু করার পর পূর্ণ করা ওয়াজিব। নফল ওমরাহর ইহরাম বেঁধে ফেললেও তা পূর্ণ করা ওয়াজিব হয়ে যায়।

কেউ যদি নফল ওমরাহর ইহরাম বাঁধার পর অসুস্থতা বা অন্য কোনো অসুবিধার কারণে মক্কায় যেতে না পারে বা ওমরাহ করতে না পারে, তাহলে তার করণীয় হলো, হালাল হওয়ার জন্য কারো মাধ্যমে হারাম এলাকায় একটি দম দেওয়া অর্থাৎ একটি ছাগল বা দুম্বা জবাই করা। হারাম এলাকায় তার পক্ষ থেকে পশু জবাই করা হলে সে হালাল হয়ে যাবে। মাথা মুণ্ডন করা বা চুল কাটা জরুরি নয়; চুল খাটো করা মুস্তাহাব।

তার ওপর ওই ওমরাহর কাজা আদায় করা ওয়াজিব। পরবর্তীতে যখনই সুযোগ আসবে, ওই ওমরাহর কাজা আদায় করে নিতে হবে।

ইসলামি পরিভাষায় ওমরাহ মানে ইহরাম বেঁধে কাবা তাওয়াফ করা ও সাফা ও মারওয়া সাঈ করা। হজের মতো ওমরাহর কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। বছরের যে কোনো সময় ওমরাহ করা যায়। ওমরাহ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ সুন্নত ও নফল ইবাদত। রাসুল (সা.) বলেছেন, একটি ওমরাহ পূর্ববর্তী ওমরাহ পর্যন্ত মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা আর মাবরুর হজের প্রতিদান হলো জান্নাত। (সহিহ বুখারী, সহিহ মুসলিম)

রাসুল (সা.) আরও বলেছেন, তোমরা বারবার হজ ও ওমরাহ আদায় কর, কেননা এ দুটো দারিদ্র্য ও গুনাহকে সে ভাবে মুছে ফেলে, যে ভাবে কর্মকারের হাপর লোহার ময়লাকে দূর করে থাকে। (সুনানে নাসাঈ)

ওএফএফ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow