উইগ্রোর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন

প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের কৃষি খাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করা এগ্রি-ফিনটেক স্টার্টআপ উইগ্রো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। হংকং সরকার আয়োজিত স্টার্টআপ.এইচকে গ্লোবাল স্টার্টআপ প্রতিযোগিতা-২০২৫ -এ ফাইনালিস্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বিশ্বের শতাধিক দেশের উদ্ভাবনী উদ্যোগের মধ্য থেকে উত্তীর্ণ হয়ে উইগ্রো’র এই অর্জনকে বাংলাদেশের প্রযুক্তি ও কৃষি-উদ্ভাবন খাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। স্টার্টমআপ.এইচকে প্রতিযোগিতায় স্টার্টআপগুলোকে চারটি সূচকে মূল্যায়ন করা হয়— উদ্ভাবনী শক্তি, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, ব্যবসায়িক সম্ভাবনা এবং সামাজিক প্রভাব। এ চারটি ক্ষেত্রেই উইগ্রোর পারফরম্যান্স বিচারকদের নজর কেড়েছে। স্থানীয় কৃষি বাস্তবতাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এমন প্রযুক্তিভিত্তিক মডেল আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে আরও দৃশ্যমান করছে। এর আগে সিঙ্গাপুর ফিনটেক ফেস্টিভাল-২০২৪ -এও উইগ্রো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। ১৩০টিরও বেশি দেশের স্টার্টআপকে পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হয় প্রতিষ্ঠানটি। উইগ্রো ক্ষুদ্র কৃষকদের জন্য বিনিয়োগ, মানসম্মত কৃষি উপকরণ, উৎপাদন সহায়তা ও বাজার সংযোগ—

উইগ্রোর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন

প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের কৃষি খাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করা এগ্রি-ফিনটেক স্টার্টআপ উইগ্রো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। হংকং সরকার আয়োজিত স্টার্টআপ.এইচকে গ্লোবাল স্টার্টআপ প্রতিযোগিতা-২০২৫ -এ ফাইনালিস্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিশ্বের শতাধিক দেশের উদ্ভাবনী উদ্যোগের মধ্য থেকে উত্তীর্ণ হয়ে উইগ্রো’র এই অর্জনকে বাংলাদেশের প্রযুক্তি ও কৃষি-উদ্ভাবন খাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

স্টার্টমআপ.এইচকে প্রতিযোগিতায় স্টার্টআপগুলোকে চারটি সূচকে মূল্যায়ন করা হয়— উদ্ভাবনী শক্তি, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, ব্যবসায়িক সম্ভাবনা এবং সামাজিক প্রভাব। এ চারটি ক্ষেত্রেই উইগ্রোর পারফরম্যান্স বিচারকদের নজর কেড়েছে। স্থানীয় কৃষি বাস্তবতাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এমন প্রযুক্তিভিত্তিক মডেল আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে আরও দৃশ্যমান করছে।

এর আগে সিঙ্গাপুর ফিনটেক ফেস্টিভাল-২০২৪ -এও উইগ্রো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। ১৩০টিরও বেশি দেশের স্টার্টআপকে পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হয় প্রতিষ্ঠানটি।

উইগ্রো ক্ষুদ্র কৃষকদের জন্য বিনিয়োগ, মানসম্মত কৃষি উপকরণ, উৎপাদন সহায়তা ও বাজার সংযোগ— এ চারটি ধাপকে প্রযুক্তির মাধ্যমে এক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসে। এর লক্ষ্য হলো— কৃষকদের উৎপাদন খরচ কমানো, লাভজনকতা বৃদ্ধি করা এবং বাজারে প্রবেশাধিকার সহজ করা, যাতে গ্রামীণ অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হয়।

উইগ্রোর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা মো. মাহমুদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের কৃষি শুধু খাদ্য উৎপাদনের খাত নয়; এটি দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির মূলভিত্তি। আমরা চাই, কৃষকের উদ্ভাবন ও সম্ভাবনা বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরতে। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিগুলো প্রমাণ করে— বাংলাদেশের কৃষি-প্রযুক্তি এখন বৈশ্বিক স্তরেও প্রতিযোগিতায় সক্ষম।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow