ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সনিক কারখানা বন্ধ ঘোষণা
শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ ও ছাঁটাইকৃত শ্রমিকদের পুনঃবহালসহ ৯ দফা দাবিতে নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডে ফের অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এবার আন্দোলনে নেমেছেন খেলনা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সনিক বাংলাদেশ লিমিটেড কারখানার শ্রমিকরা। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) উত্তরা ইপিজেডের প্রধান ফটক থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শ্রমিকরা। দুই ঘণ্টাব্যাপী সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেন তারা। শ্রমিকদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সন্ধ্যায় সনিক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালক মি. সু ইয়াংবাও পোলো সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। শ্রমিকরা জানান, সম্প্রতি মালিকপক্ষ তাদের ২৬ দফা যৌক্তিক দাবি মেনে নিলেও কারখানার কয়েকজন বাংলাদেশি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এসব দাবি বাস্তবায়নে বাধা দিচ্ছেন। তারা কারখানায় দুর্নীতিও করেছেন। এসবের প্রতিবাদ জানালে কোনো কারণ ছাড়াই শ্রমিক ছাঁটাই করছেন তারা। ছাঁটাই বন্ধসহ ৯ দফা দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন শ্রমিকরা। নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িজ্জামান বলেন, সনিক ও ইপিজেড কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ বিষয়ে
শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ ও ছাঁটাইকৃত শ্রমিকদের পুনঃবহালসহ ৯ দফা দাবিতে নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডে ফের অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এবার আন্দোলনে নেমেছেন খেলনা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সনিক বাংলাদেশ লিমিটেড কারখানার শ্রমিকরা।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) উত্তরা ইপিজেডের প্রধান ফটক থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শ্রমিকরা। দুই ঘণ্টাব্যাপী সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেন তারা।
শ্রমিকদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সন্ধ্যায় সনিক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালক মি. সু ইয়াংবাও পোলো সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিকরা জানান, সম্প্রতি মালিকপক্ষ তাদের ২৬ দফা যৌক্তিক দাবি মেনে নিলেও কারখানার কয়েকজন বাংলাদেশি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এসব দাবি বাস্তবায়নে বাধা দিচ্ছেন। তারা কারখানায় দুর্নীতিও করেছেন। এসবের প্রতিবাদ জানালে কোনো কারণ ছাড়াই শ্রমিক ছাঁটাই করছেন তারা।
ছাঁটাই বন্ধসহ ৯ দফা দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন শ্রমিকরা।
নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িজ্জামান বলেন, সনিক ও ইপিজেড কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করে একটা সমাধানের চেষ্টা করা হবে। তবে শ্রমিকদের ধৈর্যধারণ ও শান্ত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
আমিরুল হক/এসআর
What's Your Reaction?