তা’মীরুল মিল্লাত শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিপেটা, ৩ শিক্ষক বহিষ্কার
তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার টঙ্গী ক্যাম্পাসে চার দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিপেটা ও হামলার অভিযোগে তিন শিক্ষককে বহিষ্কার করেছে মাদরাসা প্রশাসন। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) রাতে জরুরি সভা শেষে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বহিষ্কৃত তিন শিক্ষক হলেন—সহকারী অধ্যাপক আতিকুর রহমান, প্রভাষক সিবগাতুল্লাহ ও সহকারী শিক্ষক কামরুল ইসলাম। জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে আলিম দ্বিতীয় বর্ষের মানবিক ও বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেতন বৃদ্ধি, অতিরিক্ত পরীক্ষার ফি, ছাত্রকল্যাণ তহবিল থেকে সহায়তা ও স্কলারশিপ চালুসহ চার দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে অন্যান্য বর্ষের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যোগ দেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এসব দাবি জানানো হলেও প্রশাসন কোনো উদ্যোগ নেয়নি। মঙ্গলবার সকালে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে মাঠে বিক্ষোভ করেন। এদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া না পেয়ে শিক্ষার্থীরা দুপুরে মাদরাসার প্রধান ফটক ভেঙে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন। এতে দেড় ঘণ্টার মতো যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ অনুরোধ করলে তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যান। ক্যাম্পাসে ফেরার পর পরিস্থিত
তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার টঙ্গী ক্যাম্পাসে চার দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিপেটা ও হামলার অভিযোগে তিন শিক্ষককে বহিষ্কার করেছে মাদরাসা প্রশাসন। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) রাতে জরুরি সভা শেষে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
বহিষ্কৃত তিন শিক্ষক হলেন—সহকারী অধ্যাপক আতিকুর রহমান, প্রভাষক সিবগাতুল্লাহ ও সহকারী শিক্ষক কামরুল ইসলাম।
জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে আলিম দ্বিতীয় বর্ষের মানবিক ও বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেতন বৃদ্ধি, অতিরিক্ত পরীক্ষার ফি, ছাত্রকল্যাণ তহবিল থেকে সহায়তা ও স্কলারশিপ চালুসহ চার দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে অন্যান্য বর্ষের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যোগ দেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এসব দাবি জানানো হলেও প্রশাসন কোনো উদ্যোগ নেয়নি। মঙ্গলবার সকালে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে মাঠে বিক্ষোভ করেন।
এদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া না পেয়ে শিক্ষার্থীরা দুপুরে মাদরাসার প্রধান ফটক ভেঙে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন। এতে দেড় ঘণ্টার মতো যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ অনুরোধ করলে তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যান। ক্যাম্পাসে ফেরার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন কয়েকজন শিক্ষক তাদের ওপর চড়াও হয়ে মারধর করেন। ফলে কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন।
এসময় তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসা ছাত্র সংসদের (টাকসুর) দায়িত্বশীলদের ওপরও হামলা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
এএএইচ/এমআইএইচএস/জেআইএম
What's Your Reaction?