নকল করতে গিয়ে ধরা, অভিমানে পাশের স্কুলে ছাত্রীর আত্মহত্যা

নোয়াখালীর সদর উপজেলায় বার্ষিক পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের সময় ধরা খেয়ে এক স্কুলছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।   বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের বিনোদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শৌচাগারে এ ঘটনা ঘটে।   নিহত ফারহানা আক্তার মোহনা (১২) বিনোদপুর ইউনিয়নের পন্ডিতপুর গ্রামের বেন্টর বাড়ির মো. ফরহাদের মেয়ে। সে বিনোদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।  নিহতের চাচা সাইফুল ইসলাম তানিম বলেন, সকালে স্কুলে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় অংশ নেয় মোহনা। পরে বেলা ১২টার দিকে বাড়ির লোকজন জানতে পারে সে আত্মহত্যা করেছে। খবর পেয়ে তার স্বজনরা বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আসে। তখন তাদের জানানো হয় পরীক্ষা চলাকালীন সে নকলে ধরা পড়ে। এতে সে অভিমানে আত্মহত্যা করেছে। তবে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখলে আত্মহত্যার সঠিক কারণ জানা যাবে।   বিনোদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোস্তাক সরওয়ার রিজভী বলেন, পরীক্ষা কেন্দ্রে মোহনা নকল করতে গিয়ে ধরা পড়ে। পরে পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত শিক্ষক তার উত্তরপত্র দিয়ে দেন। পরীক্ষা শেষে ওই ছাত্রী আমাদের বিদ্যালয়ের পাশের বিনোদপুর সরকারি প্রা

নকল করতে গিয়ে ধরা, অভিমানে পাশের স্কুলে ছাত্রীর আত্মহত্যা
নোয়াখালীর সদর উপজেলায় বার্ষিক পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের সময় ধরা খেয়ে এক স্কুলছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।   বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের বিনোদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শৌচাগারে এ ঘটনা ঘটে।   নিহত ফারহানা আক্তার মোহনা (১২) বিনোদপুর ইউনিয়নের পন্ডিতপুর গ্রামের বেন্টর বাড়ির মো. ফরহাদের মেয়ে। সে বিনোদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।  নিহতের চাচা সাইফুল ইসলাম তানিম বলেন, সকালে স্কুলে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় অংশ নেয় মোহনা। পরে বেলা ১২টার দিকে বাড়ির লোকজন জানতে পারে সে আত্মহত্যা করেছে। খবর পেয়ে তার স্বজনরা বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আসে। তখন তাদের জানানো হয় পরীক্ষা চলাকালীন সে নকলে ধরা পড়ে। এতে সে অভিমানে আত্মহত্যা করেছে। তবে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখলে আত্মহত্যার সঠিক কারণ জানা যাবে।   বিনোদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোস্তাক সরওয়ার রিজভী বলেন, পরীক্ষা কেন্দ্রে মোহনা নকল করতে গিয়ে ধরা পড়ে। পরে পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত শিক্ষক তার উত্তরপত্র দিয়ে দেন। পরীক্ষা শেষে ওই ছাত্রী আমাদের বিদ্যালয়ের পাশের বিনোদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শৌচাগারের গ্রিলে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে শিক্ষার্থীরা দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ বিষয়ে সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল ইসলাম কালবেলাকে বলেন, খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow