নবায়নযোগ্য জ্বালানির দাবিতে নৌবহর কর্মসূচি

গ্যাস নয়, নবায়নযোগ্য জ্বালানি চাই— এই প্রতিপাদ্যে পেকুয়ায় নৌবহর কর্মসূচি পালিত হয়েছে।  ‎‎বুধবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে বঙ্গোপসাগরের মগনামা কুতুবদিয়া চ্যানেলে এ নৌবহর কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক নাগরিক সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, লবণ-মৎস্য ও কৃষি কল্যাণ সমিতি পেকুয়া এবং উপকূলীয় মুক্ত রোভার স্কাউটস গ্রুপ যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে। এতে স্থানীয় জেলে, লবণচাষি ও নানা শ্রেণিপেশার মানুষ অংশ নেন। নৌবহরটি বঙ্গোপসাগরের মগনামা ঘাট থেকে বাঁশখালী কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকা প্রদক্ষিণ করে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক নজরুল জাফর, ইয়ুথ অ্যাকশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মুসলিম আজাদ, ইঞ্জিনিয়ার রৌশন আজিজ, শহীদ জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজের সাবেক সভাপতি জাকের হোসাইন এবং ধরা পেকুয়া উপজেলার কো-অর্ডিনেটর দেলওয়ার হোসাইন। পরিবেশবাদীরা বলেন, গ্যাস নয়, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার জরুরি, কারণ জীবাশ্ম জ্বালানি বিশ্ব উষ্ণতার প্রধান উৎস। শিল্পকারখানা, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও পরিবহন খাতে অতিরিক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের ফলে

নবায়নযোগ্য জ্বালানির দাবিতে নৌবহর কর্মসূচি

গ্যাস নয়, নবায়নযোগ্য জ্বালানি চাই— এই প্রতিপাদ্যে পেকুয়ায় নৌবহর কর্মসূচি পালিত হয়েছে। 

‎‎বুধবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে বঙ্গোপসাগরের মগনামা কুতুবদিয়া চ্যানেলে এ নৌবহর কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক নাগরিক সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, লবণ-মৎস্য ও কৃষি কল্যাণ সমিতি পেকুয়া এবং উপকূলীয় মুক্ত রোভার স্কাউটস গ্রুপ যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে। এতে স্থানীয় জেলে, লবণচাষি ও নানা শ্রেণিপেশার মানুষ অংশ নেন।

নৌবহরটি বঙ্গোপসাগরের মগনামা ঘাট থেকে বাঁশখালী কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকা প্রদক্ষিণ করে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক নজরুল জাফর, ইয়ুথ অ্যাকশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মুসলিম আজাদ, ইঞ্জিনিয়ার রৌশন আজিজ, শহীদ জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজের সাবেক সভাপতি জাকের হোসাইন এবং ধরা পেকুয়া উপজেলার কো-অর্ডিনেটর দেলওয়ার হোসাইন।

পরিবেশবাদীরা বলেন, গ্যাস নয়, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার জরুরি, কারণ জীবাশ্ম জ্বালানি বিশ্ব উষ্ণতার প্রধান উৎস। শিল্পকারখানা, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও পরিবহন খাতে অতিরিক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের গতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে মানুষের শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে, পাশাপাশি জমির ক্ষতি, পানি দূষণ ও ভূমিকম্পের ঝুঁকিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বাংলাদেশে এবং বিশ্বব্যাপী গ্যাসের বিস্তার বন্ধ করতে হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow