নবী (সা.) কে কটূক্তি: অভিযুক্ত ছাত্র বিশ্বজিৎ পুলিশের হাতে

সরকারি তিতুমীর কলেজে হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে কটূক্তির অভিযোগে এক শিক্ষার্থীকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার (২৬ নভেম্বর) কলেজ ক্যাম্পাস থেকে অভিযুক্তকে আটক করা হয়। আটক শিক্ষার্থীর নাম বিশ্বজিৎ চন্দ্র বর্মন। তিনি কলেজের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের (২০২৩–২৪) সেশনের শিক্ষার্থী। জানা যায়, 'ফারিহা আক্তার' নামে একটি ফেইক ফেসবুক আইডি 'শাহ মাহমুদ' নামে আরেক ফেসবুক আইডির একটি পোস্টের নিচে মন্তব্য করেন। ওই মন্তব্যে নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তি করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। পরবর্তীতে 'ফারিহা আক্তার' নামের ফেইক আইডিটি বিশ্বজিৎ চন্দ্র বর্মনের ব্যবহৃত বলে সনাক্ত হয়। ওই মন্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে শিক্ষার্থীরা তাকে ক্যাম্পাসে আটক করে এবং ঘটনাটি কলেজ প্রশাসনকে অবহিত করে। পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। এইদিকে, অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ার পর অভিযুক্ত শিক্ষার্থী অধ্যক্ষের কক্ষে কলেজ প্রশাসনের উপস্থিতিতে নিজের ভুল স্বীকার করেছে। এ বিষয়ে কলেজের (২৩–২৪) সেশনের শিক্ষার্থী তাওহিদ আহমেদ রাজন বলেন, আ

নবী (সা.) কে কটূক্তি: অভিযুক্ত ছাত্র বিশ্বজিৎ পুলিশের হাতে

সরকারি তিতুমীর কলেজে হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে কটূক্তির অভিযোগে এক শিক্ষার্থীকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে শিক্ষার্থীরা।

আজ বুধবার (২৬ নভেম্বর) কলেজ ক্যাম্পাস থেকে অভিযুক্তকে আটক করা হয়। আটক শিক্ষার্থীর নাম বিশ্বজিৎ চন্দ্র বর্মন। তিনি কলেজের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের (২০২৩–২৪) সেশনের শিক্ষার্থী।

জানা যায়, 'ফারিহা আক্তার' নামে একটি ফেইক ফেসবুক আইডি 'শাহ মাহমুদ' নামে আরেক ফেসবুক আইডির একটি পোস্টের নিচে মন্তব্য করেন। ওই মন্তব্যে নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তি করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। পরবর্তীতে 'ফারিহা আক্তার' নামের ফেইক আইডিটি বিশ্বজিৎ চন্দ্র বর্মনের ব্যবহৃত বলে সনাক্ত হয়।

ওই মন্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে শিক্ষার্থীরা তাকে ক্যাম্পাসে আটক করে এবং ঘটনাটি কলেজ প্রশাসনকে অবহিত করে। পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়।

এইদিকে, অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ার পর অভিযুক্ত শিক্ষার্থী অধ্যক্ষের কক্ষে কলেজ প্রশাসনের উপস্থিতিতে নিজের ভুল স্বীকার করেছে। এ বিষয়ে কলেজের (২৩–২৪) সেশনের শিক্ষার্থী তাওহিদ আহমেদ রাজন বলেন, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য এবং মুসলিম নারীদের পোশাক ও আচরণ সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ধরনের বক্তব্য শুধু ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে না, বরং নারী সম্প্রদায়ের মর্যাদাকেও ক্ষুণ্ন করে যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow