বিয়ে করলেই পাওয়া যাবে যেসব দেশের নাগরিকত্ব 

বিশ্বায়নের যুগে অনেকেই নিজের দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ খোঁজেন। এ ক্ষেত্রে বৈধভাবে বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করে নাগরিকত্ব পাওয়াও একটি প্রচলিত উপায়। বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ এ সুবিধা দিয়ে থাকে। তুরস্ক: তুরস্কের নাগরিককে বিয়ে করে তিন বছর একসঙ্গে থাকলে নাগরিকত্বের আবেদন করা যায়। তুরস্কের পাসপোর্টে ১১০টিরও বেশি দেশে ভিসা ফ্রি বা অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়। স্পেন: স্প্যানিশ নাগরিককে বিয়ে করে এক বছর একসঙ্গে বসবাস করলে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা সম্ভব। নাগরিকত্ব পেলে লাতিন আমেরিকা ও কিছু ইউরোপীয় দেশে দ্বৈত নাগরিকত্বের সুবিধাও পাওয়া যায়। আর্জেন্টিনা: আর্জেন্টাইন নাগরিককে বিয়ে করলে দুই বছর পর নাগরিকত্বের আবেদন করা যায়। লাগবে বৈধ বিয়ের কাগজ, অপরাধমুক্ত থাকার প্রমাণ ও সাধারণ স্প্যানিশ ভাষাজ্ঞান। মেক্সিকো: মেক্সিকান নাগরিককে বিয়ে করে দুই বছর একসঙ্গে থাকলেই নাগরিকত্ব পাওয়া যায়। শর্ত—স্প্যানিশ ভাষার মৌলিক দক্ষতা, বিয়ের সনদ ও বসবাসের প্রমাণ। সুইজারল্যান্ড: কঠোর অভিবাসন নীতির দেশ হলেও বৈধ বিয়ের মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়া তুলনামূলক সহজ। সুইস নাগরিককে বিয়ে করে তিন বছর একসঙ্গে থাকার পর,

বিয়ে করলেই পাওয়া যাবে যেসব দেশের নাগরিকত্ব 

বিশ্বায়নের যুগে অনেকেই নিজের দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ খোঁজেন। এ ক্ষেত্রে বৈধভাবে বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করে নাগরিকত্ব পাওয়াও একটি প্রচলিত উপায়। বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ এ সুবিধা দিয়ে থাকে।

তুরস্ক: তুরস্কের নাগরিককে বিয়ে করে তিন বছর একসঙ্গে থাকলে নাগরিকত্বের আবেদন করা যায়। তুরস্কের পাসপোর্টে ১১০টিরও বেশি দেশে ভিসা ফ্রি বা অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

স্পেন: স্প্যানিশ নাগরিককে বিয়ে করে এক বছর একসঙ্গে বসবাস করলে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা সম্ভব। নাগরিকত্ব পেলে লাতিন আমেরিকা ও কিছু ইউরোপীয় দেশে দ্বৈত নাগরিকত্বের সুবিধাও পাওয়া যায়।

আর্জেন্টিনা: আর্জেন্টাইন নাগরিককে বিয়ে করলে দুই বছর পর নাগরিকত্বের আবেদন করা যায়। লাগবে বৈধ বিয়ের কাগজ, অপরাধমুক্ত থাকার প্রমাণ ও সাধারণ স্প্যানিশ ভাষাজ্ঞান।

মেক্সিকো: মেক্সিকান নাগরিককে বিয়ে করে দুই বছর একসঙ্গে থাকলেই নাগরিকত্ব পাওয়া যায়। শর্ত—স্প্যানিশ ভাষার মৌলিক দক্ষতা, বিয়ের সনদ ও বসবাসের প্রমাণ।

সুইজারল্যান্ড: কঠোর অভিবাসন নীতির দেশ হলেও বৈধ বিয়ের মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়া তুলনামূলক সহজ। সুইস নাগরিককে বিয়ে করে তিন বছর একসঙ্গে থাকার পর, মোট পাঁচ বছর দেশে বসবাস করলে নাগরিকত্বের আবেদন করা যায়। বিদেশে থাকলেও ছয় বছরের বিবাহিত সম্পর্ক থাকলেই আবেদন করা সম্ভব।

কেপ ভার্ড: পশ্চিম আফ্রিকার এই দ্বীপরাষ্ট্রে স্থানীয় নাগরিককে বিয়ে করলেই নাগরিকত্বের আবেদন করা যায়। শর্ত—বিয়ে অবশ্যই বৈধ হতে হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow