মধ্যরাতে বাড়িতে পুলিশ, আতঙ্কে প্রাণ গেলো আসামির
পারিবারিক বিরোধের একটি মামলার আসামি নুর হোসেন বাবুকে (৫৪) পুলিশ গ্রেফতার করতে গেলে আতঙ্কে তার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রোববার (২৩ নভেম্বর) দিনগত রাত দেড়টার দিকে ফেনীর ফুলগাজীর দরবারপুর ইউনিয়নের উত্তর শ্রীপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মৃত নুর হোসেন বাবু উত্তর শ্রীপুর এলাকার মৃত মীর হোসেনের ছেলে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে স্থানীয় শহীদ নামের এক ব্যক্তির দায়ের করা মামলায় নুর হোসেন বাবুকে ২ নম্বর আসামি করা হয়। রোববার রাত দেড়টার দিকে ফুলগাজী থানা পুলিশের সদস্যরা বাবুকে গ্রেফতার করতে তার বাড়িতে যান। এ সময় তিনি আতঙ্কিত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক সেখান থেকে ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বর্তমানে তার মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গোলাম কিবরিয়া বলেন, রাতে তাকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। এখানে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নিশাত তাবাসসুম বলেন, কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানতে ময়নাতদন্ত প্রয়োজন। প
পারিবারিক বিরোধের একটি মামলার আসামি নুর হোসেন বাবুকে (৫৪) পুলিশ গ্রেফতার করতে গেলে আতঙ্কে তার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
রোববার (২৩ নভেম্বর) দিনগত রাত দেড়টার দিকে ফেনীর ফুলগাজীর দরবারপুর ইউনিয়নের উত্তর শ্রীপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মৃত নুর হোসেন বাবু উত্তর শ্রীপুর এলাকার মৃত মীর হোসেনের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে স্থানীয় শহীদ নামের এক ব্যক্তির দায়ের করা মামলায় নুর হোসেন বাবুকে ২ নম্বর আসামি করা হয়। রোববার রাত দেড়টার দিকে ফুলগাজী থানা পুলিশের সদস্যরা বাবুকে গ্রেফতার করতে তার বাড়িতে যান। এ সময় তিনি আতঙ্কিত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক সেখান থেকে ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বর্তমানে তার মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে।
ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গোলাম কিবরিয়া বলেন, রাতে তাকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। এখানে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নিশাত তাবাসসুম বলেন, কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানতে ময়নাতদন্ত প্রয়োজন। পরবর্তীতে তার পরিবারের পক্ষ থেকে এ নিয়ে কেউ অভিযোগ করলে আইনগত জটিলতা থাকবে না।
আবদুল্লাহ আল-মামুন/কেএইচকে/এমএস
What's Your Reaction?