রাষ্ট্রীয় কাঠামোর উন্নয়ন ও নারীর সুরক্ষায় দেশ আরো এগিয়ে যাবে: সাইদা রহমান
নারী জাগরণ ও নারীর সুরক্ষা, নগর উন্নয়ন, রাষ্ট্রীয় কাঠামো, দেশের বায়ু বিশুদ্ধকরণ ও বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন বাংলাদেশ ইউনিটি স্ট্রেনথ কমার্সিয়াল এশোসিয়েশন, ইউএসএ সংগঠনটি। সোমবার (২৪ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইউনিটি স্ট্রেনথ কমার্শিয়াল অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে দেশের চলমান নানাবিদ সমস্যা ও প্রতিকারের কথা তুলে ধরে, তাদের বিভিন্ন মহৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের কথা আলোচনা এবং দোয়া করেন। উক্ত অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন, সাবেক উত্তর আমেরিকার কালচারাল সেক্রেটারী ও প্রথম বাংলা পত্রিকার প্রবাসীর সহ-সম্পাদিকা সাইদা রহমান। আরো উপস্থিত ছিলেন- সাবেক পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সমাজনেবক জনাব লুৎফার মতিন : তোফাজ্জেল হোসেন, সোনার বাংলা বিল্ডার্স এর চেয়ারম্যান এবং বিশিষ্ট সমাজ সেবক, অনুষ্ঠানের বার্তা সম্পাদক ফেরদৌস আরেফিন আকন্দ। আরো বিশেষভাবে উপস্থিত ছিলেন, এনসিপির কেন্দ্রিয় সদস্যবৃন্দসহ আরো গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। জনাবা সাইদা রহমান বলেন, এটি আমাদের দাবিদাওয়া না, মিছিল না, আন্দোলনও না। আমাদের এই ধারণাগুলো রাষ্ট্রীয় কাঠামো গঠনে একান
নারী জাগরণ ও নারীর সুরক্ষা, নগর উন্নয়ন, রাষ্ট্রীয় কাঠামো, দেশের বায়ু বিশুদ্ধকরণ ও বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন বাংলাদেশ ইউনিটি স্ট্রেনথ কমার্সিয়াল এশোসিয়েশন, ইউএসএ সংগঠনটি। সোমবার (২৪ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইউনিটি স্ট্রেনথ কমার্শিয়াল অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে দেশের চলমান নানাবিদ সমস্যা ও প্রতিকারের কথা তুলে ধরে, তাদের বিভিন্ন মহৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের কথা আলোচনা এবং দোয়া করেন।
উক্ত অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন, সাবেক উত্তর আমেরিকার কালচারাল সেক্রেটারী ও প্রথম বাংলা পত্রিকার প্রবাসীর সহ-সম্পাদিকা সাইদা রহমান। আরো উপস্থিত ছিলেন- সাবেক পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সমাজনেবক জনাব লুৎফার মতিন : তোফাজ্জেল হোসেন, সোনার বাংলা বিল্ডার্স এর চেয়ারম্যান এবং বিশিষ্ট সমাজ সেবক, অনুষ্ঠানের বার্তা সম্পাদক ফেরদৌস আরেফিন আকন্দ। আরো বিশেষভাবে উপস্থিত ছিলেন, এনসিপির কেন্দ্রিয় সদস্যবৃন্দসহ আরো গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
জনাবা সাইদা রহমান বলেন, এটি আমাদের দাবিদাওয়া না, মিছিল না, আন্দোলনও না। আমাদের এই ধারণাগুলো রাষ্ট্রীয় কাঠামো গঠনে একান্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। তাই আমাদের এই আলোচনা। আমি আশা করব, যে আমি সমস্ত জনগণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারছি। আমি কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত নই এবং আমি বেগম সুফিয়া কামালের সাথে এক যুগের বেশি কাছ করছি। কবি সামসুর রহমানের মত কবিকে পাশে পেয়েছি।
আমি মনে করি বিদেশে থেকেও কবি শামসুর রহমানের সাথে সময় কাটানো, এবং বেগম সুফিয়া কামালের সাথে সময় কাটানো আমার জন্য একটি সৌভাগ্যের ব্যাপার ছিল। দেশে ফিরে আমি জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাথে দেখা করেছি, আমার মনের ইচ্ছা গুলো তাকে খুলে বলেছি এবং আমি দেখেছিএ সকল বড় বড় ব্যক্তিত্বের সাথে আমার চিন্তা ভাবনার প্রচুর মিল।যারা রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন না। ডাফর উল্লাহ চৌধুরি আমার আদর্শা আমি তার আদর্শ সাথে করে আগামী পথ চলতে চাই।
বিদেশ থেকে এসে যেন আমরা একটা সুন্দর নিরাপদ শুধু সড়ক নয়, পুরো দেশটাকে যেন নিরাপদ Invironment এ নিয়ে আসতে পারি যে চেষ্টা করতে হবে। জন এফ কেনেডী বলেছিলেন,
Ask what not your country can do for you.
Ask what you can do for your country!!
১৯৬১ একটা Inogoration অনুষ্ঠানে জন এফ কেনেডী বলেছিলেন।
অর্থাৎ সরকার কি করবে, কবে করবে, এটা ভেবে আমরা যেন বসে না থাকি। আমরা নিজেরা নিজেদের মহল্লা পাহাড়া দেয়া, গাছ লাগানো ও জনমত তৈরী করা। এসব নিয়ে কাজ করে যেন দেশটাকে সুন্দর করে গড়ে তুলতে পারি।
এছাড়া সভার সভাপতি সাইদা রহমান তার বক্তব্যে বিভিন্ন জনহিতকর ও তার বেশ কিছু মহৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের কথা তুলে ধরেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের আইনের প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের কথা তুলে ধরেন। শহরের বায়ু দূষণ, জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রতিবেদন ও সমাধান করার কথা বলেন। ঢাকা শহরের যানজট, জনগণের সময় ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাবার ও যানজটের ভীড়ের প্রতিকারের আশা ব্যক্ত করেন। প্লাষ্টিকের তৈরিজাত কারখানাগুলোর উপর আলোচনা, বিশ্বের আবর্জনার কারণে বিভিন্ন সাগরে পলিউশন সৃষ্টির ব্যাখ্যা ও প্রতিকার করার আনা ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশের তৈরি সামগ্রীর চাহিদার কারণে বিদেশে পাঠানো ও আমন্ত্রণ কার্ড দেওয়া, সঠিক দিক নির্দেশনা করার প্রক্রিয়া ব্যক্ত করেন ও যোগাযোগ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
মানুষের দুঃখ দুর্দশা কিভাবে কমিয়ে আনা যায়, মানুষের প্রতি মানুষের কিভাবে মানবতাবোধ বৃদ্ধি করা যায়, সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিভিন্ন সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায় এসব কথা তিনি তার আলোচনা তুলে ধরেন। পরিশেষে সবাইকে তার পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ করেন এবং সারা দেশব্যাপী কৃষ্ণচূড়ার গাছ লাগানোর ইচ্ছে ব্যক্ত করেন।
What's Your Reaction?