মালয়েশিয়া পাচারকালে টেকনাফ থেকে ২৮ জনকে উদ্ধার
কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়ায় কোস্টগার্ড ও পুলিশের যৌথ অভিযানে মালয়েশিয়ায় পাচারকালে নারী-শিশুসহ ২৮ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এসব তথ্য জানিয়েছেন। সিয়াম-উল-হক বলেন, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে নারী, পুরুষ ও শিশুসহ বিপুলসংখ্যক ব্যক্তি টেকনাফের বাহারছড়ার কচ্ছপিয়া ঘাট সংলগ্ন বিচ এলাকায় অবস্থান করছে। প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে, সোমবার রাত ১টায় কোস্টগার্ড আউটপোস্ট বাহারছড়া ও পুলিশের সমন্বয়ে ওই এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালে আভিযানিক দল মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে বিচে অবস্থানরত মোট ২৮ জনকে উদ্ধার করে। উদ্ধারকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, কয়েকটি সংঘবদ্ধ পাচারকারী চক্র বিদেশে উন্নত জীবনযাপনের স্বপ্ন, উচ্চ বেতনের চাকরি এবং অল্প খরচে বিদেশ যাত্রার প্রলোভন দেখিয়ে টেকনাফসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নাগরিকদের মালয়েশিয়ায় গমনে উদ্বুদ্ধ করে সাগর পথে পাচারের পরিকল্পনা করছিল। অভিযান চলাকালীন যৌথবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভ
কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়ায় কোস্টগার্ড ও পুলিশের যৌথ অভিযানে মালয়েশিয়ায় পাচারকালে নারী-শিশুসহ ২৮ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এসব তথ্য জানিয়েছেন।
সিয়াম-উল-হক বলেন, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে নারী, পুরুষ ও শিশুসহ বিপুলসংখ্যক ব্যক্তি টেকনাফের বাহারছড়ার কচ্ছপিয়া ঘাট সংলগ্ন বিচ এলাকায় অবস্থান করছে। প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে, সোমবার রাত ১টায় কোস্টগার্ড আউটপোস্ট বাহারছড়া ও পুলিশের সমন্বয়ে ওই এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালে আভিযানিক দল মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে বিচে অবস্থানরত মোট ২৮ জনকে উদ্ধার করে।
উদ্ধারকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, কয়েকটি সংঘবদ্ধ পাচারকারী চক্র বিদেশে উন্নত জীবনযাপনের স্বপ্ন, উচ্চ বেতনের চাকরি এবং অল্প খরচে বিদেশ যাত্রার প্রলোভন দেখিয়ে টেকনাফসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নাগরিকদের মালয়েশিয়ায় গমনে উদ্বুদ্ধ করে সাগর পথে পাচারের পরিকল্পনা করছিল। অভিযান চলাকালীন যৌথবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তাদের আটকের নিমিত্তে কোস্টগার্ডের গোয়েন্দা নজরদারি ও অভিযান চলমান রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, মানবপাচার রোধে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখবে।
What's Your Reaction?