মা ও দুই শিশুর মরদেহ পৃথক স্থানে দাফন, মামলা হয়নি এখনো

ময়নাতদন্ত শেষে পৃথকস্থানে বগুড়ার শাজাহানপুরে দুই শিশুসন্তানসহ মায়ের দাফন করা হয়েছে। তবে তাদের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় বুধবার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।   মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে গৃহবধূ সাদিয়া মোস্তারিমের (২৮) লাশ তার বাবার বাড়ি ভান্ডার পাইকা উত্তরপাড়া গ্রামে জানাজা শেষে দাফন করা হয়।  অন্যদিকে, রাত ১১টার দিকে চার বছরের মেয়ে সাহিফা ও আট মাস বয়সী ছেলে সাইদের জানাজা শেষে দাদার বাড়ি এলাকা খালিশাকান্দি মণ্ডলপাড়া গ্রামে দাফন করা হয়। শাজাহানপুর থানার ওসি শফিকুল ইসলাম কালবেলাকে জানান, গৃহবধূ সাদিয়া ও তার দুই শিশু সন্তানের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। গৃহবধূর স্বামী শাহাদত হোসেন এখনো পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে আলোচিত ঘটনার কারণ জানা যাবে। এদিকে পুলিশ হেফাজতে থাকা সাদিয়ার স্বামী সেনাসদস্য শাহাদত হোসেন ও স্বজনদের দাবি, সন্তানদের হত্যার পর নিজে আত্মহত্যা করেছে সাদিয়া। গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে শাজাহানপুরের খলিশাকান্দি গ্রামে শোয়ার ঘর থেকে গৃহবধূ সাদিয়ার গলায় ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত এবং তার দুই শিশুসন্তান

মা ও দুই শিশুর মরদেহ পৃথক স্থানে দাফন, মামলা হয়নি এখনো
ময়নাতদন্ত শেষে পৃথকস্থানে বগুড়ার শাজাহানপুরে দুই শিশুসন্তানসহ মায়ের দাফন করা হয়েছে। তবে তাদের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় বুধবার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।   মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে গৃহবধূ সাদিয়া মোস্তারিমের (২৮) লাশ তার বাবার বাড়ি ভান্ডার পাইকা উত্তরপাড়া গ্রামে জানাজা শেষে দাফন করা হয়।  অন্যদিকে, রাত ১১টার দিকে চার বছরের মেয়ে সাহিফা ও আট মাস বয়সী ছেলে সাইদের জানাজা শেষে দাদার বাড়ি এলাকা খালিশাকান্দি মণ্ডলপাড়া গ্রামে দাফন করা হয়। শাজাহানপুর থানার ওসি শফিকুল ইসলাম কালবেলাকে জানান, গৃহবধূ সাদিয়া ও তার দুই শিশু সন্তানের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। গৃহবধূর স্বামী শাহাদত হোসেন এখনো পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে আলোচিত ঘটনার কারণ জানা যাবে। এদিকে পুলিশ হেফাজতে থাকা সাদিয়ার স্বামী সেনাসদস্য শাহাদত হোসেন ও স্বজনদের দাবি, সন্তানদের হত্যার পর নিজে আত্মহত্যা করেছে সাদিয়া। গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে শাজাহানপুরের খলিশাকান্দি গ্রামে শোয়ার ঘর থেকে গৃহবধূ সাদিয়ার গলায় ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত এবং তার দুই শিশুসন্তান সাহিফা ও সাইদের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গৃহবধূ সাদিয়ার স্বজনদের দাবি, সাদিয়া ও তার দুই সন্তানকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করলেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য বেরিয়ে আসবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow