মোহাম্মদপুরে খুন হওয়া মা-মেয়ের দাফন সম্পন্ন

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ছুরিকাঘাতে নিহত মা লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজের (১৫) জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বাদ জোহর নাটোর শহরের গাড়িখানা কবরস্থানে মা-মেয়ের দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে নাটোর নবাব সিরাজ-উদ দৌলা সরকারি কলেজ মাঠে দুজনের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে এলাকার সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এদিন ভোরে লায়লা আফরোজের শ্বশুর এবং নাফিসার দাদা হাদিউল ইসলামের পৈত্রিক বাড়ি নাটোর শহরের বড়গাছা এলাকার বাড়িতে নিয়ে আসা হয় মা-মেয়ের মরদেহ। জানা গেছে, লায়লা আফরোজ গৃহিণী ছিলেন। তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজ মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। সোমবার সকালে রাজধানী মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে নিজ বাসায় লায়লা এবং তার মেয়ে নাফিসা নাওয়াল বিনতে আজিজকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। মাত্র চার দিন আগে কাজ শুরু করা খণ্ডকালীন গৃহকর্মীই এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে মোহাম্মাদপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন নিহত লায়লা আফরোজের স্বামী এজেড এম আজিজুল ইসলাম। হত্যাকাণ্ডের সময় নাফিসার বাবা এজেড আজিজুল ইসলাম তখন কর্মস্থলে ছিলেন। বাড়ি ফিরে তিনি স্ত্রী লায়লা আফরোজ এবং

মোহাম্মদপুরে খুন হওয়া মা-মেয়ের দাফন সম্পন্ন

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ছুরিকাঘাতে নিহত মা লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজের (১৫) জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বাদ জোহর নাটোর শহরের গাড়িখানা কবরস্থানে মা-মেয়ের দাফন সম্পন্ন হয়।

এর আগে নাটোর নবাব সিরাজ-উদ দৌলা সরকারি কলেজ মাঠে দুজনের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে এলাকার সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

এদিন ভোরে লায়লা আফরোজের শ্বশুর এবং নাফিসার দাদা হাদিউল ইসলামের পৈত্রিক বাড়ি নাটোর শহরের বড়গাছা এলাকার বাড়িতে নিয়ে আসা হয় মা-মেয়ের মরদেহ।

জানা গেছে, লায়লা আফরোজ গৃহিণী ছিলেন। তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজ মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

সোমবার সকালে রাজধানী মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে নিজ বাসায় লায়লা এবং তার মেয়ে নাফিসা নাওয়াল বিনতে আজিজকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।

মাত্র চার দিন আগে কাজ শুরু করা খণ্ডকালীন গৃহকর্মীই এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে মোহাম্মাদপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন নিহত লায়লা আফরোজের স্বামী এজেড এম আজিজুল ইসলাম।

হত্যাকাণ্ডের সময় নাফিসার বাবা এজেড আজিজুল ইসলাম তখন কর্মস্থলে ছিলেন। বাড়ি ফিরে তিনি স্ত্রী লায়লা আফরোজ এবং মেয়ে নাফিসাকে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান। পরে নাফিসাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জানা গেছে, গৃহকর্মী আয়েশা তাদের হত্যা করে বাথরুমে গোসল করে নাফিসার স্কুল ড্রেস পরে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। পুলিশ এখনো তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি।

রেজাউল করিম রেজা/এনএইচআর

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow