যশোরে হত্যা মামলায় দুই সহোদরের মৃত্যুদণ্ড
যশোরের ঝিকরগাছায় কামরুজ্জামান হত্যা মামলায় দুই সহোদর ওসমান গণি ও আলী হোসেনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় ওসমান গণির স্ত্রী খাদিজা খাতুনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৫ম আদালতের বিচারক জুয়েল অধিকারী এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ঝিকরগাছার শংকরপুর ইউনিয়নের ছোট পোদাউলিয়া গ্রামের মৃত ছবেদ আলী সরদারের ছেলে ওসমান গণি ও আলী হোসেন। আদালতের অতিরিক্ত পিপি আজিজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ছোট পোদাউলিয়া গ্রামের কামরুজ্জামানের (নিহত) সঙ্গে তার চাচাতো ভাই ওসমান গণি ও আলী হোসেনের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে ২০২৩ সালের ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নিজের জমিতে সীমানা প্রাচীর নির্মাণকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার এক পর্যায়ে ওসমান ও আলী হোসেন ধারালো দা এনে কামরুজ্জামানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসা পরিবারের আরও তিন সদস্যও হামলার শিকার হন। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় কামরুজ্জামানকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে এ ঘটনায় মামলা
যশোরের ঝিকরগাছায় কামরুজ্জামান হত্যা মামলায় দুই সহোদর ওসমান গণি ও আলী হোসেনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় ওসমান গণির স্ত্রী খাদিজা খাতুনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৫ম আদালতের বিচারক জুয়েল অধিকারী এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ঝিকরগাছার শংকরপুর ইউনিয়নের ছোট পোদাউলিয়া গ্রামের মৃত ছবেদ আলী সরদারের ছেলে ওসমান গণি ও আলী হোসেন। আদালতের অতিরিক্ত পিপি আজিজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ছোট পোদাউলিয়া গ্রামের কামরুজ্জামানের (নিহত) সঙ্গে তার চাচাতো ভাই ওসমান গণি ও আলী হোসেনের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে ২০২৩ সালের ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নিজের জমিতে সীমানা প্রাচীর নির্মাণকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার এক পর্যায়ে ওসমান ও আলী হোসেন ধারালো দা এনে কামরুজ্জামানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসা পরিবারের আরও তিন সদস্যও হামলার শিকার হন। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় কামরুজ্জামানকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরে এ ঘটনায় মামলা হলে দুই বছরের মাথায় এই রায় দেওয়া হলো। আদালত ওসমান ও আলী হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ এবং প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন।
পিপি আজিজুল ইসলাম বলেন, হত্যা মামলায় দুই বছরের মাথায় রায় প্রদান নজিরবিহীন। সরকার পক্ষ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
মিলন রহমান/কেএইচকে/এমএস
What's Your Reaction?