রাজশাহীর নতুন কমিশনার জিল্লুর রহমান

রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ৩৩তম পুলিশ কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. জিল্লুর রহমান। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বুধবার (২৬ নভেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখা থেকে উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান প্রজ্ঞাপনে সই করেন। জিল্লুর রহমান আরএমপির বর্তমান কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানের স্থলাভিষিক্ত হবেন। একই প্রজ্ঞাপনে আরএমপির ৩২তম পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানকে ঢাকা পুলিশ অধিদপ্তরের ডিআইজি করা হয়েছে। অবিলম্বে এই আদেশ কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়। এদিকে বুধবার আরেক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে একযোগে ৬৪ জেলা পুলিশ সুপারকে (এসপি) বদলি করা হয়েছে। ওই বলা হয়, জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এর আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য লটারির মাধ্যমে ৬৪ জেলার নতুন এসপি চূড়ান্ত করা হয়। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এ লটারি হয়। ওই সময় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন

রাজশাহীর নতুন কমিশনার জিল্লুর রহমান
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ৩৩তম পুলিশ কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. জিল্লুর রহমান। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বুধবার (২৬ নভেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখা থেকে উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান প্রজ্ঞাপনে সই করেন। জিল্লুর রহমান আরএমপির বর্তমান কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানের স্থলাভিষিক্ত হবেন। একই প্রজ্ঞাপনে আরএমপির ৩২তম পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানকে ঢাকা পুলিশ অধিদপ্তরের ডিআইজি করা হয়েছে। অবিলম্বে এই আদেশ কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়। এদিকে বুধবার আরেক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে একযোগে ৬৪ জেলা পুলিশ সুপারকে (এসপি) বদলি করা হয়েছে। ওই বলা হয়, জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এর আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য লটারির মাধ্যমে ৬৪ জেলার নতুন এসপি চূড়ান্ত করা হয়। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এ লটারি হয়। ওই সময় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পুলিশের অন্য একটি সূত্র জানায়, সাধারণত ৩ বছরের জন্য কোনো জেলায় এসপিদের পদায়ন করা হয়। সে হিসাবে এখন পদায়ন করা কর্মকর্তারাই নির্বাচনকালীন দায়িত্বে থাকবেন। তবে নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পর সবকিছু নির্বাচন কমিশনের অধীনে চলে যায়। তখন নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনে বদলি-পদায়ন করে থাকে। সূত্র আরও জানায়, লটারির আগে মূলত পুলিশ ক্যাডারের ২৫, ২৭ ও ২৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে একটি ‘ফিট লিস্ট’ তৈরি করা হয়। সেই তালিকায় থাকা কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে ৬৪ জনকে নির্বাচন করা হয়। এ ক্ষেত্রে আগে এসপির দায়িত্ব পালন করেছেন—এমন কর্মকর্তাদের তালিকার বাইরে রাখা হয়।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow