লক্ষ্মীপুরে দোকানে ঢুকে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে দোকানে ঢুকে আনোয়ার হোসেন (৫০) নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয় ইউছুফ নামে এক যুবক এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে কী কারণে আনোয়ারকে হত্যা করা হয়েছে তার সঠিক কারণ জানা যায়নি। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকালে উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের নাগমুদ বাজারে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত আনোয়ার ভোলাকোট ইউনিয়নের সাহারপাড়া গ্রামের আলী রেজা বেপারী বাড়ির বাসিন্দা ও স্থানীয় নাগমুদ বাজারের কনফেকশনারী ব্যবসায়ী ছিলেন। অভিযুক্ত ইউছুফ সাহারপাড়া গ্রামের মাইজের বাড়ির এরশাদ মিয়ার ছেলে। তিনি প্রবাসী ছিলেন। প্রায় দেড় বছর আগে বিদেশ থেকে বাড়িতে এসে তিনি আর বিদেশে যাননি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, প্রতিদিনের মতো সকালে আনোয়ার দোকানে বসেছিলেন। এরপরই ইউছুফ এসে আনোয়ারের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়ান। একপর্যায়ে দোকানের ভেতরের দিকে ইউছুফ তাকে ডেকে নিয়ে যান। সেখানেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে বুকে ও পেটে আঘাত করেন। পরে ইউছুফ ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় আনোয়ারকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন

লক্ষ্মীপুরে দোকানে ঢুকে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে দোকানে ঢুকে আনোয়ার হোসেন (৫০) নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয় ইউছুফ নামে এক যুবক এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে কী কারণে আনোয়ারকে হত্যা করা হয়েছে তার সঠিক কারণ জানা যায়নি।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকালে উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের নাগমুদ বাজারে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।

নিহত আনোয়ার ভোলাকোট ইউনিয়নের সাহারপাড়া গ্রামের আলী রেজা বেপারী বাড়ির বাসিন্দা ও স্থানীয় নাগমুদ বাজারের কনফেকশনারী ব্যবসায়ী ছিলেন।

অভিযুক্ত ইউছুফ সাহারপাড়া গ্রামের মাইজের বাড়ির এরশাদ মিয়ার ছেলে। তিনি প্রবাসী ছিলেন। প্রায় দেড় বছর আগে বিদেশ থেকে বাড়িতে এসে তিনি আর বিদেশে যাননি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, প্রতিদিনের মতো সকালে আনোয়ার দোকানে বসেছিলেন। এরপরই ইউছুফ এসে আনোয়ারের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়ান। একপর্যায়ে দোকানের ভেতরের দিকে ইউছুফ তাকে ডেকে নিয়ে যান। সেখানেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে বুকে ও পেটে আঘাত করেন। পরে ইউছুফ ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় আনোয়ারকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে ঘটনাটি ঘটেছে তার সঠিক কারণ বলতে পারেনি কেউ।

নিহতের স্ত্রী জান্নাত আক্তার সাথী কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার স্বামীকে কী কারণে হত্যা করেছে তা বলতে পারছি না। ঘাতক নির্মমভাবে আমার স্বামীকে খুন করেছে। আমি এই খুনের বিচার চাই।

রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারী বলেন, হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ব্যক্তিগত ঝগড়া থেকে হত্যাকাণ্ড ঘটে। অভিযুক্ত ইউছুফ পালিয়ে গেছে। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে।

কাজল কায়েস/এফএ/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow