সাবেক ইউপি সদস্যকে গলা কেটে হত্যা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য মো. মুছা মিয়াকে (৫৯) গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।   রোববার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে হোসেনপুর গ্রামের পূর্ব পাশের জোয়ারারবিল রাস্তার কচুরিপানা জমি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মুছা মিয়ার বাড়ি ছলিমাবাদ গ্রামে। তিনি ছলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য ছিলেন। নিহতের ২ ছেলে ও ১ মেয়ে রয়েছে।  পুলিশ জানিয়েছে, হত্যার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। তদন্ত শুরু করা হয়েছে এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তারের জন্য তৎপরতা চালানো হচ্ছে। এদিকে এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনরা হত্যার ঘটনার দ্রুত ন্যায়বিচারের আশা প্রকাশ করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি জানায়, নিহত মুছার সঙ্গে টাকা লেনদেনের দ্বন্দ্ব নিয়ে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। নিহতের ছেলে মোহাম্মদ উজ্জ্বল মিয়া জানান, ড্রেজার ব্যবসায়ী মোস্তফা মিয়া ফোন দিয়ে তাকে জানায় যে তার বাবাকে কেউ গলা কেটে হত্যা করেছে। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে বাবার মরদেহ দেখতে পান এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে হত্যাকারীদের বিচার দাবি করেন। এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি হাসান জামিল বলেন, ‘নিহত আবু

সাবেক ইউপি সদস্যকে গলা কেটে হত্যা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য মো. মুছা মিয়াকে (৫৯) গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।   রোববার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে হোসেনপুর গ্রামের পূর্ব পাশের জোয়ারারবিল রাস্তার কচুরিপানা জমি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মুছা মিয়ার বাড়ি ছলিমাবাদ গ্রামে। তিনি ছলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য ছিলেন। নিহতের ২ ছেলে ও ১ মেয়ে রয়েছে।  পুলিশ জানিয়েছে, হত্যার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। তদন্ত শুরু করা হয়েছে এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তারের জন্য তৎপরতা চালানো হচ্ছে। এদিকে এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনরা হত্যার ঘটনার দ্রুত ন্যায়বিচারের আশা প্রকাশ করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি জানায়, নিহত মুছার সঙ্গে টাকা লেনদেনের দ্বন্দ্ব নিয়ে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। নিহতের ছেলে মোহাম্মদ উজ্জ্বল মিয়া জানান, ড্রেজার ব্যবসায়ী মোস্তফা মিয়া ফোন দিয়ে তাকে জানায় যে তার বাবাকে কেউ গলা কেটে হত্যা করেছে। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে বাবার মরদেহ দেখতে পান এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে হত্যাকারীদের বিচার দাবি করেন। এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি হাসান জামিল বলেন, ‘নিহত আবু মুছা মেম্বারের হত্যার সংবাদ শুনে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কে বা কারা গলা কেটে হত্যা করে পালিয়েছে, তার এখনো কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য আমরা কাজ করছি।’  

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow