সালমান এফ রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলা
এক কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা না দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসকারি উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো এভিয়েশনের সালমান এফ রহমান ও তার ভাই এ এস এফ রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করা হয়েছে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে পৃথক তিন বাদী এসব মামলাগুলো দায়ের করেন। এ সময় আদালত বাদীদের জবানবন্দি রেকর্ড করে অভিযোগ বিষয়ে তদন্ত করে সিআইডি পুলিশকে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন। বাদীরা হলেন ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম, ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও ক্যাপ্টেন জাহিদুর রহমান। বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম এসব তথ্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার অপর আসামিরা হলেন এভিয়েশনের আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তার ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন এবং সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ। বাদীরা অভিযোগে বলেন, সালমান এফ রহমানের কোম্পানি এভিয়েশন লিমিটেড এ উনারা চাকরি নিয়েছিলেন পাইলট হিসেবে। সালমান এফ রহমান দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতেন-আসতেন হেলিকপ্টারে করে। কোম্পানিতে থাকাকালে উনারা (পাইলটরা) বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন ঠিকই। ফেব্
এক কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা না দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসকারি উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো এভিয়েশনের সালমান এফ রহমান ও তার ভাই এ এস এফ রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করা হয়েছে।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে পৃথক তিন বাদী এসব মামলাগুলো দায়ের করেন।
এ সময় আদালত বাদীদের জবানবন্দি রেকর্ড করে অভিযোগ বিষয়ে তদন্ত করে সিআইডি পুলিশকে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
বাদীরা হলেন ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম, ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও ক্যাপ্টেন জাহিদুর রহমান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম এসব তথ্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন এভিয়েশনের আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তার ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন এবং সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ।
বাদীরা অভিযোগে বলেন, সালমান এফ রহমানের কোম্পানি এভিয়েশন লিমিটেড এ উনারা চাকরি নিয়েছিলেন পাইলট হিসেবে। সালমান এফ রহমান দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতেন-আসতেন হেলিকপ্টারে করে। কোম্পানিতে থাকাকালে উনারা (পাইলটরা) বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন ঠিকই। ফেব্রুয়ারি মাসে উনাদের টার্মিনেট করা হয় পাওনা বাকি রেখে। কোটি টাকার ওপরে তাদের পাওনা।
তারা বলেন, খোঁজখবর নিয়ে দেখি, এই কোম্পানিটা ছিল আসলে একটা ভুয়া কোম্পানি। তারা আমাদের কাছ থেকে সার্ভিস নিয়েছে একটা ফেক কোম্পানি গঠন করে এবং আরও নিশ্চয়ই শত শত কোটি টাকাও লোপাট করেছে। তারা (আসামি) আমাদের পাওনা টাকা থেকে বঞ্চিত করেছে। আসামিরা আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। পৃথক তিন মামলায় এক কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার প্রতারণা করার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
What's Your Reaction?