হালান্ডের জোড়া গোলে বিশ্বকাপে নরওয়ে, আবারও প্লে-অফে ইতালি
দীর্ঘ ২৭ বছর পর বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের বাধা পেরোলো নরওয়ে। ইতালিকে ৪-১ ব্যবধানে হারিয়ে ১৯৯৮ সালের পর প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করলো দলটি। যা সম্ভব হয়েছে মিনিট দুয়েকের মধ্যে আর্লিং হালান্ডের জোড়া গোলে। এদিকে টানা তৃতীয়বার প্লে অফে ইতালি। রোববার (১৬ নভেম্বর) সান সিরোতে স্বাগতিকরা ম্যাচ শুরুর আগেই পিছিয়ে ছিল মানসিকভাবে। ৯ গোলের সমীকরণ মেলোনো চাট্টিখানি কথা নয়। এছাড়া ‘আই’ গ্রুপে নরওয়ে ছিল অপ্রতিরোধ্য। হারেনি কোনো ম্যাচ। সবকিছু মিলিয়ে ইতালির প্লে-অফ নিশ্চিতই ছিল বলা চলে। এরপরও ঘরের মাঠে শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিল ইতালিই। ১১ মিনিটে দুর্দান্ত টার্ন নিয়ে চমৎকার ফিনিশে দলকে এগিয়ে নেন ২০ বছর বয়সী ফ্রান্সেসকো পিও এসপোজিতো। প্রথমার্ধের খেলায় আরকোনো গোল না হলে এগিয়ে থাকে ইতালিই। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে দাপটের সঙ্গে খেলায় ফিরে আসে অতিথিরা। তাতেই সরাসরি বিশ্বকাপ নিশ্চিত হয়ে যায় দলটির। ৬৩ মিনিটে সমতায় ফেরার গোলটি করেন তরুণ উইঙ্গার আন্তোনিও নুসা, তাকে সহায়তা করেন সারলথ। তাৎক্ষণিক আরও একটি গোলের সুযোগ পান নুসা। কিন্তু সেটি ঠেকিয়ে দেন ইতালির গোলকিপার জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয়নি ই
দীর্ঘ ২৭ বছর পর বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের বাধা পেরোলো নরওয়ে। ইতালিকে ৪-১ ব্যবধানে হারিয়ে ১৯৯৮ সালের পর প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করলো দলটি। যা সম্ভব হয়েছে মিনিট দুয়েকের মধ্যে আর্লিং হালান্ডের জোড়া গোলে। এদিকে টানা তৃতীয়বার প্লে অফে ইতালি।
রোববার (১৬ নভেম্বর) সান সিরোতে স্বাগতিকরা ম্যাচ শুরুর আগেই পিছিয়ে ছিল মানসিকভাবে। ৯ গোলের সমীকরণ মেলোনো চাট্টিখানি কথা নয়। এছাড়া ‘আই’ গ্রুপে নরওয়ে ছিল অপ্রতিরোধ্য। হারেনি কোনো ম্যাচ। সবকিছু মিলিয়ে ইতালির প্লে-অফ নিশ্চিতই ছিল বলা চলে।
এরপরও ঘরের মাঠে শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিল ইতালিই। ১১ মিনিটে দুর্দান্ত টার্ন নিয়ে চমৎকার ফিনিশে দলকে এগিয়ে নেন ২০ বছর বয়সী ফ্রান্সেসকো পিও এসপোজিতো।
প্রথমার্ধের খেলায় আরকোনো গোল না হলে এগিয়ে থাকে ইতালিই। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে দাপটের সঙ্গে খেলায় ফিরে আসে অতিথিরা। তাতেই সরাসরি বিশ্বকাপ নিশ্চিত হয়ে যায় দলটির। ৬৩ মিনিটে সমতায় ফেরার গোলটি করেন তরুণ উইঙ্গার আন্তোনিও নুসা, তাকে সহায়তা করেন সারলথ। তাৎক্ষণিক আরও একটি গোলের সুযোগ পান নুসা। কিন্তু সেটি ঠেকিয়ে দেন ইতালির গোলকিপার জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয়নি ইতালির।
বদলি নামা অস্কা বোবের কাছ থেকে দারুণ পাস পেয়ে ভলি শটে জাল কাঁপান হালান্ড ৭৮ মিনিটে। মাত্র এক মিনিট পরই থরস্টভেডের ক্রস থেকে সহজ ট্যাপে নিজের জোড়া গোল পূর্ণ করেন হালান্ড। তাতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় নরওয়ের কাছে।
অতিরিক্ত সময়ে চতুর্থ গোল করেন জর্গেন স্ট্র্যান্ড। আর তাতেই ৪-১ ব্যবধানে জিতে বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিতের আনন্দে মাতে নরওয়ে। অবসান ঘটে দীর্ঘ অপেক্ষার।
২০১৪ সালের পর আর বিশ্বকাপের মূলপর্বে জায়গা করে নিতে পারেনি ইতালি। সবশেষ দুই আসরেও প্লে-অফ খেলতে হয়েছিল চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের। কিন্তু এরপও ওঠা হয়নি বিশ্বকাপের মূলপর্বে। এবারও শঙ্কায় একই পরিণতির।
আইএন/এএসএম
What's Your Reaction?