হাসপাতালের বাথরুমে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল নবজাতক
মাদারীপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালের বাথরুম থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় এক মেয়ে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে। গুরুতর অবস্থায় শিশুটিকে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলে মাদারীপুর শহরের শকুনি লেকের দক্ষিণপাড়ের বাবু চৌধুরী জেনারেল হাসপাতালের বাথরুম থেকে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়। পুলিশ, হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাবু চৌধুরী জেনারেল হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতাকর্মী সাথী বেগম বাথরুম পরিষ্কার করতে যান। এসময় বাথরুমের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় এক নবজাতককে দেখতে পান। পরে তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানালে শিশুটিকে উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বাবু চৌধুরী জেনারেল হাসপাতালের কর্মী স্বর্ণালী খন্দকার বলেন, ‘শিশুটির প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে আগের চেয়ে ভালো আছে।’ মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রিয়া আক্তার বলেন, ‘নবজাতকের বয়স একদিন। জেলা হাসপাতালে আনার সময় শিশুটির অবস্থা খারাপ ছিল। তাৎক্ষণিকভাবে সেবা দেওয়ায় এখন উন্নতির দিকে যাচ্ছে।’ এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইকবাল হোসেন বলেন
মাদারীপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালের বাথরুম থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় এক মেয়ে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে। গুরুতর অবস্থায় শিশুটিকে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলে মাদারীপুর শহরের শকুনি লেকের দক্ষিণপাড়ের বাবু চৌধুরী জেনারেল হাসপাতালের বাথরুম থেকে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ, হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাবু চৌধুরী জেনারেল হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতাকর্মী সাথী বেগম বাথরুম পরিষ্কার করতে যান। এসময় বাথরুমের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় এক নবজাতককে দেখতে পান। পরে তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানালে শিশুটিকে উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাবু চৌধুরী জেনারেল হাসপাতালের কর্মী স্বর্ণালী খন্দকার বলেন, ‘শিশুটির প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে আগের চেয়ে ভালো আছে।’
মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রিয়া আক্তার বলেন, ‘নবজাতকের বয়স একদিন। জেলা হাসপাতালে আনার সময় শিশুটির অবস্থা খারাপ ছিল। তাৎক্ষণিকভাবে সেবা দেওয়ায় এখন উন্নতির দিকে যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইকবাল হোসেন বলেন, ‘শিশুটির মা-বাবার পরিচয় খুঁজতে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। পুলিশ গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়িয়েছে। সমাজসেবা কর্মকর্তার মাধ্যমে শিশুটির বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আয়শা সিদ্দিকা আকাশী/এসআর
What's Your Reaction?