৭১ বিরোধী শক্তি ভাব দেখাচ্ছে তারাই নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারবে

১৯৭১ সালে যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। আজ তারা রূপ পাল্টে, চেহারা পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারবে। কিন্তু যারা আমাদের জন্মকে অস্বীকার করেছে, আমাদের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপির মহাসচিব বলেন, আসন্ন নির্বাচন ঘিরে দুটি শক্তি স্পষ্টভাবে উপস্থিত। একটি শক্তি বাংলাদেশের পক্ষের, অন্যটি হলো পশ্চাৎপদ শক্তি। আজ যে পোলারাইজেশন (ধারণা বা তত্ত্ব) সামনে এসেছে, অর্থাৎ বাংলাদেশের মানুষ কী বেছে নেবে-তারা কি স্বাধীনতাকে বেছে নেবে, সার্বভৌমত্বকে বেছে নেবে, গণতন্ত্রকে বেছে নেবে? নাকি সেই পশ্চাৎপদ শক্তিকে বেছে নেবে, যারা অতীতে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, আমাদের সব অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করার চেষ্টা করেছে? তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বারবার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে, নিজের অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করেছে, নিজের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই

৭১ বিরোধী শক্তি ভাব দেখাচ্ছে তারাই নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারবে

১৯৭১ সালে যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। আজ তারা রূপ পাল্টে, চেহারা পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারবে। কিন্তু যারা আমাদের জন্মকে অস্বীকার করেছে, আমাদের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না।

রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, আসন্ন নির্বাচন ঘিরে দুটি শক্তি স্পষ্টভাবে উপস্থিত। একটি শক্তি বাংলাদেশের পক্ষের, অন্যটি হলো পশ্চাৎপদ শক্তি। আজ যে পোলারাইজেশন (ধারণা বা তত্ত্ব) সামনে এসেছে, অর্থাৎ বাংলাদেশের মানুষ কী বেছে নেবে-তারা কি স্বাধীনতাকে বেছে নেবে, সার্বভৌমত্বকে বেছে নেবে, গণতন্ত্রকে বেছে নেবে? নাকি সেই পশ্চাৎপদ শক্তিকে বেছে নেবে, যারা অতীতে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, আমাদের সব অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করার চেষ্টা করেছে?

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বারবার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে, নিজের অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করেছে, নিজের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করেছে। আমরা জানি, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের, আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছে। তাদের ক্ষমা করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। তারা আমাদের ভবিষ্যৎ হত্যা করেছিল। আজ আবার যখন সেই প্রশ্ন সামনে আসে, তখন আমাদের অবশ্যই তা গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে। এই কথাগুলো বলার অর্থ এই নয় যে ছাত্রদের অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা ফ্যাসিস্টদের বিতাড়িত করেছি বলে আবার নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে আমাদের ওপর চেপে বসতে দেবো। আমরা এমন কোনো শক্তিকে কখনোই ক্ষমতায় আসতে দিতে পারি না, যারা আমাদের পেছনে নিয়ে যেতে চায়।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, খালেদা জিয়া হাসপাতালে, একদিকে অনিশ্চয়তার মধ্যে। অন্যদিকেম আমাদের জন্য আশার আলো, যিনি আমাদের সামনে পথ দেখাচ্ছেন, সেই নেতা (তারেক রহমান) আমাদের মাঝে উপস্থিত হবেন ২৫ ডিসেম্বর। আসুন, আমরা ২৫ তারিখ তাকে এমন এক সংবর্ধনা জানাই, যা বাংলাদেশে অতীতে কখনো দেখা যায়নি।

কেএইচ/এসএনআর/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow