আন্তর্জাতিক রচনা প্রতিযোগিতায় তিন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সাফল্য
বিশ্বের প্রাচীনতম আন্তর্জাতিক স্কুলস্তরের রচনা প্রতিযোগিতা ‘কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা’য় বাংলাদেশি তিন শিক্ষার্থী উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আবেদন পড়া ৫৩ হাজার ৪৩৪ জনের মধ্যে তারা নির্বাচিত হয়। সম্মাননা পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলো— মীর নবিদ যায়ের, আফিফা নওয়ার ও ঋতুরাজ ভৌমিক। প্লেপেন স্কুলের শিক্ষার্থী মীর নবিদ যায়ের জুনিয়র ক্যাটাগরিতে পেয়েছে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড। একই স্কুলের আফিফা নওয়ার সিনিয়র ক্যাটাগরিতে সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ছাত্র ঋতুরাজ ভৌমিকও সিনিয়র ক্যাটাগরিতেই পেয়েছে সিলভার অ্যাওয়ার্ড। আফিফা নওয়ারের ‘মি, স্টিভ অ্যান্ড সামথিং এলস্’ শিরোনামের গল্পটি সৃজনশীল উপস্থাপনার জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। গল্পটিতে একটি সূর্যমুখীর দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে স্মৃতিভ্রষ্ট এক মেয়ের জীবনের যাত্রা। জুনিয়র ক্যাটাগরির এ বছরের থিম ছিল ‘আওয়ার কমনওয়েলথ জার্নি’। রয়্যাল কমনওয়েলথ সোসাইটি আয়োজিত এ প্রতিযোগিতা তরুণদের কমনওয়েলথের ৫৬ দেশের ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক ও ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখার সুযোগ দেয়। এ বছর ৫৪টি দেশ থেকে শিক্
বিশ্বের প্রাচীনতম আন্তর্জাতিক স্কুলস্তরের রচনা প্রতিযোগিতা ‘কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা’য় বাংলাদেশি তিন শিক্ষার্থী উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আবেদন পড়া ৫৩ হাজার ৪৩৪ জনের মধ্যে তারা নির্বাচিত হয়। সম্মাননা পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলো— মীর নবিদ যায়ের, আফিফা নওয়ার ও ঋতুরাজ ভৌমিক।
প্লেপেন স্কুলের শিক্ষার্থী মীর নবিদ যায়ের জুনিয়র ক্যাটাগরিতে পেয়েছে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড। একই স্কুলের আফিফা নওয়ার সিনিয়র ক্যাটাগরিতে সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ছাত্র ঋতুরাজ ভৌমিকও সিনিয়র ক্যাটাগরিতেই পেয়েছে সিলভার অ্যাওয়ার্ড।
আফিফা নওয়ারের ‘মি, স্টিভ অ্যান্ড সামথিং এলস্’ শিরোনামের গল্পটি সৃজনশীল উপস্থাপনার জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। গল্পটিতে একটি সূর্যমুখীর দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে স্মৃতিভ্রষ্ট এক মেয়ের জীবনের যাত্রা। জুনিয়র ক্যাটাগরির এ বছরের থিম ছিল ‘আওয়ার কমনওয়েলথ জার্নি’।
রয়্যাল কমনওয়েলথ সোসাইটি আয়োজিত এ প্রতিযোগিতা তরুণদের কমনওয়েলথের ৫৬ দেশের ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক ও ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখার সুযোগ দেয়। এ বছর ৫৪টি দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা এতে অংশ নেয়।
১৮৮৩ সাল থেকে আয়োজিত এ প্রতিযোগিতা তরুণ লেখকদের বৈশ্বিক ইস্যু, সমাজ ও কমিউনিটির অভিজ্ঞতা নিয়ে চিন্তা ও প্রকাশে উৎসাহিত করে। দুটি বয়সভিত্তিক ক্যাটাগরিতে গোল্ড, সিলভার ও ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে সেরা লেখকদের সম্মাননা দেওয়া হয়।
What's Your Reaction?