আফগানিস্তানে হত্যাকারীর প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে হত্যাকাণ্ডের দায়ে দোষী সাব্যস্ত এক ব্যক্তির প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) খোস্ত প্রদেশের একটি স্টেডিয়ামে এই দণ্ড কার্যকর করা হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। সংবাদমাধ্যম এএফপির হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালে তালিবান ক্ষমতায় ফেরার পর এটা ১২তম প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর। তালিবানের সুপ্রিম কোর্ট জানায়, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম মানগল। স্টেডিয়ামে হাজারো মানুষের সামনে ভুক্তভোগীর এক আত্মীয় তাকে তিন গুলি করে হত্যা করে। আদালত জানায়, খুব বিস্তারিত ও পুনরায় বিবেচনার পর এই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ভুক্তভোগীর পরিবারকে ক্ষমার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তারা তা প্রত্যাখ্যান করে। স্টেডিয়ামে উপস্থিত স্থানীয় বাসিন্দা মুজিব রহমান রহমানি বলেন, এই ধরনের শাস্তি ভবিষ্যতে অপরাধ কমাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। সোমবার থেকেই বিভিন্ন সরকারি নোটিশে জনগণকে এই দণ্ড কার্যকরের খবর জানানো হয়েছিল। প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ডের আগে জাতিসংঘের আফগানিস্তানবিষয়ক মানবাধিকার বিশেষ প্রতিবেদক রিচার্ড বেনেট জানান, এমন শাস্তি অমানবিক, নিষ্ঠুর এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি। তিনি

আফগানিস্তানে হত্যাকারীর প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে হত্যাকাণ্ডের দায়ে দোষী সাব্যস্ত এক ব্যক্তির প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) খোস্ত প্রদেশের একটি স্টেডিয়ামে এই দণ্ড কার্যকর করা হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

সংবাদমাধ্যম এএফপির হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালে তালিবান ক্ষমতায় ফেরার পর এটা ১২তম প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর।

তালিবানের সুপ্রিম কোর্ট জানায়, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম মানগল। স্টেডিয়ামে হাজারো মানুষের সামনে ভুক্তভোগীর এক আত্মীয় তাকে তিন গুলি করে হত্যা করে।

আদালত জানায়, খুব বিস্তারিত ও পুনরায় বিবেচনার পর এই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ভুক্তভোগীর পরিবারকে ক্ষমার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তারা তা প্রত্যাখ্যান করে।

স্টেডিয়ামে উপস্থিত স্থানীয় বাসিন্দা মুজিব রহমান রহমানি বলেন, এই ধরনের শাস্তি ভবিষ্যতে অপরাধ কমাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে।

সোমবার থেকেই বিভিন্ন সরকারি নোটিশে জনগণকে এই দণ্ড কার্যকরের খবর জানানো হয়েছিল।

প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ডের আগে জাতিসংঘের আফগানিস্তানবিষয়ক মানবাধিকার বিশেষ প্রতিবেদক রিচার্ড বেনেট জানান, এমন শাস্তি অমানবিক, নিষ্ঠুর এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি।

তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেন, এগুলো বন্ধ করতে হবে।

সূত্র: এএফপি

এমএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow