আমদানি-রপ্তানি পণ্য খালাসে ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন শর্ত

2 hours ago 4

আমদানি-রপ্তানি পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে নতুন শর্ত দেওয়া হয়েছে। পণ্য চালান শুল্কায়নের ক্ষেত্রে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭টি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ইত্যাদি বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডোর (ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো) সিস্টেমের মাধ্যমে দাখিল করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১ ফেব্রুয়ারি থেকে কোনো ধরনের সনাতনী সার্টিফিকেট (ওইসব সংস্থার অনলাইনে আপলোড করা নয়) গ্রহণ করবে না শুল্ক কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানিয়েছে এনবিআর।

ওই ৭টি সরকারি প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল (বেজা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি), বিস্ফোরক অধিদপ্তর, পরিবেশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ন্যাশনাল অথরিটি ফর কেমিক্যাল উইপনস কনভেনশন।

এতে বলা হয়, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে যেসব কাগজপত্র লাগে তা ওইসব সংশ্লিষ্ট দপ্তর আমদানিকারক-রপ্তানিকারকদের সার্টিফিকেট, সনদ ইত্যাদি কাগজপত্র অনলাইন সিস্টেমে সংরক্ষণ করবে, যেন শুল্ক কর্মকর্তারা যাচাই-বাছাই করতে পারেন।

জানা গেছে, আগামী ১ মার্চ থেকে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমের সংশ্লিষ্ট ১৯টি সংস্থার সব কটিই এই প্রক্রিয়ার মধ্যে আসবে।

চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডো সিস্টেমের উদ্বোধনের সময় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগামী মার্চ থেকে সরকারি ১৯টি দপ্তরের লাইসেন্স-সংক্রান্ত সেবা কাগজপত্র দিয়ে করা যাবে না। সব অনলাইনে করতে হবে। অন্যথায় আমাদের হাতেও অস্ত্র আছে। অনলাইনে আবেদন না হলে আমাদের অর্থসচিব সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বরাদ্দ আটকে দেবেন।

এসএম/এমআইএইচএস/এএসএম

Read Entire Article